আবদুল খালেক ডিগ্রি কলেজ
ফরিদপুরে বরখাস্তকৃত ৩ শিক্ষকের বিরুদ্ধে ২৬ অভিযোগ উপাধ্যক্ষের
রিয়াজুল রিয়াজ, ফরিদপুর : ফরিদপুরে আবদুল খালেক ডিগ্রি কলেজের ৩ বরখাস্তকৃত শিক্ষক মো. মনজুর হোসেন, মো. সাহেব আলী ও মো. ইকবাল হোসেন এর বিরুদ্ধে ২৬টি অভিযোগ তুলে সংবাদ সম্মেলন করেছেন ওই কলেজের উপাধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ সেলিম হোসেন। সেলিম কলেজটির প্রতিষ্ঠাতা আলহাজ্ব আবদুল খালেকের পুত্রও।
মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) দুপুরে ফরিদপুর প্রেসক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি ওসব অভিযোগ উপস্থাপন করেন।
আলহাজ্ব আবদুল খালেক ডিগ্ৰি কলেজের উপাধ্যক্ষ (ভারপ্রাপ্ত) মুহাম্মদ সেলিম হোসেনের ওই অভিযোগ গুলো হচ্ছে:
১. ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে শিক্ষা অধিদপ্তর একটি প্রজ্ঞাপনে বেসরকারি কলেজের কোন শিক্ষক কর্মচারীকে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কোন প্রার্থীর পক্ষে সরাসরি প্রচারণায় অংশ না নেবার জন্য নির্দেশ প্রদান করেন। কিন্তু সেই নির্দেশনা উপেক্ষা করে এই শিক্ষকরা ২০২৪ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকার প্রার্থীর পক্ষে জোর প্রচারণায় অংশ নিয়ে নির্বাচন করেন। সে সময় তারা রাজনৈতিক সেলটার নিয়ে কলেজে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিলেন।
২. নির্বাচনী পরীক্ষা ২০২৩ এর ইসলাম শিক্ষা প্রশ্ন বোর্ডের হুবহু প্রশ্ন কপি করে পরীক্ষা নেন ইসলাম শিক্ষা শিক্ষক মঞ্জুর। সেখানে কোন দাড়ি কামাও চেঞ্জ করেন নাই। যেটি তিনি করতে পারেন না চাকুরীর নিয়ম অনুযায়ী। সেখানে একটি প্রশ্নে প্রতিষ্ঠাতা খালেক চেয়ারম্যান ও বর্তমান প্রতিষ্ঠাতা সদস্য আরিফ চেয়ারম্যানের এর নামে খারাপভাবে ব্যঙ্গ করে প্রশ্ন করা হয়। যা শিক্ষার্থীর মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করেছিল। যেটি একজন শিক্ষক হয়ে তার করার কোন রাইটস নাই।
৩. কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ মো. ফারুক মিয়ার ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসে দায়িত্ব হস্তান্তরের ব্যাপারে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি ও কলেজ পরিদর্শকের উদ্ধৃতি দিয়ে সভাপতি মহোদয়কে চিঠি দেয়। এখানে ফোন নাম্বার দিয়ে দেন। ফোনের মাধ্যমে কথা বলে দায়িত্ব হস্তান্তর করতে বলেন। কিন্তু কলেজ পরিদর্শক চিঠির মাধ্যমে আগেই জানিয়ে দেন কিভাবে দায়িত্ব কাকে কোন পদ্ধতিতে হস্তান্তর করা হবে। যেটি তিনি করতে পারেন না চাকুরির নিয়ম অনুযায়ী। নিয়ম বহির্ভূত ক্ষমতা প্রয়োগ করতে চেয়েছিলেন।
৪. কলেজের মিটিংয়ে উচ্চস্বরে মো. সাহেব আলী, মো. মনজুর হোসেন, মো. ইকবাল হোসেন উচ্চস্বরে বক্তব্য দেন এবং অধ্যক্ষ ও উপধাক্ষ ভারপ্রাপ্ত এবং সভাপতিকে বিচার করতে চেয়ে বক্তব্য দেন। যেটি কলেজের শৃঙ্খলার বিরোধী কর্মকাণ্ড এবং রাজনৈতিক ভাবে বল প্রয়োগ করার অনৈতিক আচরণ করে কলেজের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করা।
৫. কলেজের নিয়মতান্ত্রিক কমিটকে নিয়ম বহির্ভূত কমিটি ,পকেট কমিটি, অবৈধ কমিটি বলে বিভিন্ন অফিসে(জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা শিক্ষা বোর্ড, ডিসি অফিস, টিএনও অফিস, জেলা শিক্ষা অফিস) ও বিভিন্ন পত্রিকায় দেওয়া। যেটি কলেজের চাকরির নিয়ম বহির্ভূত শৃঙ্খলা পরিপন্থী।
৬. কলেজের নিয়মিত কমিটি বাতিল চেয়ে আবেদন করা। যেটি তারা কলেজকে চ্যালেঞ্জ করে রাজনৈতিকভাবে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করেন।
৭. কলেজের আটটি ল্যাপটপ আছে, ৫ টি নষ্ট। সেগুলো সাংবাদিকদের দিয়ে পত্রিকায় দেওয়া। আভ্যন্তরীণ বিষয়গুলো তারা পত্রিকার মাধ্যমে দিয়ে কলেজের ভাবমূর্তি নষ্ট করার চেষ্টা করেন।
৮. কলেজ প্রতিষ্ঠা লগ্ন ২০০২ থেকে দূর্নীতি সভাপতি ও সাবেক অধ্যক্ষ দূর্নীতি ও অনিয়মের করে বলে মিথ্যা অভিযোগ বিভিন্ন দপ্তরে দাখিল করে। রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের জন্য মিথ্যা তথ্য দিয়ে অনুকম্পা পাবার জন্য এই নেককারজনক কাজ গুলি করে।
৯. কলেজ প্রতিষ্টা লগ্ন থেকে আত্নীয় স্বজন নিয়ে কমিটি করা বলে বিভিন্ন জায়গায় মিথ্যা অভিযোগ করেন। গত কমিটিতে যারা ছিলেন তারা তাদের যোগ্যতা ভিত্তিতেই ছিলেন।
১০. বিভিন্ন জাতীয় দিবসে সভাপতি ও উপাধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত অনুস্হিত থাকে বলে মিথ্যা অভিযোগ করে রাজনৈতিক অনুকম্পা পাওয়ার জন্য অপপ্রচার চালান।
১১. উপাধ্যক্ষ ভারপ্রাপ্ত মুহাম্মদ সেলিম হোসেন একজন সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, বিএনপি করে , তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাসী পুলিশী মামলা আছে বলে উল্লেখ করে বিভিন্ন দপ্তরে, পত্রিকায় ও বিভিন্ন রিপ্লেট বিলি করে রাজনৈতিক রং মাখিয়ে মিথ্যা অভিযোগ দিয়ে রাজনৈতিকভাবে ফায়দা হাসিলের জন্য তাকে হয়রানি করে কলেজ থেকে বের করে দিয়ে তারা কলেজটি দখল করার কুকর্মের সাথে সরাসরি লিপ্ত থাকেন।
১২. মো. সেলিম হোসেন এর রিপ্লেসমেন্ট এর মাধ্যমে বেতন এর আবেদন করলে, ভিপি সেলিম বিএনপি'র ক্যাডার,সন্ত্রাসী পুলিশী মামলা আছে বলে পত্রিকার কাটিং বানিয়ে মাউশিতে তার বিরুদ্ধে আবেদন করেন। যাতে তার বেতন না হয়। যেটি একজন শিক্ষক হয়ে আরেকজন শিক্ষকের বিরুদ্ধে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান পরিচালনার নিয়ম এর পরিপন্থী। যে কারণে মো. সেলিম হোসেনের বেতন না হওয়ায় তিনি এখন মানবেতর জীবনযাপন করছে।
১৩. ডিগ্রী কলেজের উপাধ্যক্ষ পদ নেই ,অবৈধ ভাবে মো. সেলিম হোসেনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো। যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মের পরিপন্থী।
১৪. মো. ইকবাল হোসেন কলেজে অবৈধ রুপে ১০০/১২০ ছাত্রকে বেআইনি ভাবে প্রাইভেট পড়াতেন এবং শিক্ষার্থীদেরকে পাস করানোর মিথ্যা প্রলোভন দিয়ে অতিরিক্ত টাকা নিতেন।
অনেক শিক্ষার্থী প্রতারক ইকবালের নিকট থেকে টাকা ফেরত চেয়ে অধ্যক্ষের নিকট লিখিত আবেদন করেন।
১৫. সাহেব আলী নিজ নামে লাইসেন্স করে ব্যবসা পরিচালনা করেন। তিনি ফরিদপুর নিউমার্কেটের একজন বড় ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। যা মাউশির নিয়ম বহির্ভূত। প্রমাণ পেলে চাকুরি চলে যাবে।
১৬. মো. মনজুর হোসেন ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে প্রভাষক, তার পড়াশোনা করেছেন আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে। মাউশির মতে তার নিয়োগ প্যাটার্ন বহির্ভূত। কিভাবে চাকুরি হলো, এমপিও হলো জানতে চেয়েছেন। এখন তার এমপিও বন্ধের জন্য মতামত চেয়ে পত্র দিয়েছেন।
১৭. মুহাম্মদ সেলিম হোসেন ফেসবুকে ,VP salim নামক আইডিতে Step Down Hasina, পোষ্ট করলে এই শিক্ষকরা তাল পোষ্টটি সেফ করে ডিসি সাহেব ও সাংবাদিকদের দিয়ে পত্রিকায় দেন এবং তারা ডিসি সাহেবকে দিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি পাঠিয়ে সেলিমকে বরখাস্ত করান। পরে হাইকোর্ট সে অর্ডারকে ষ্টেরে করার আদেশ দেন।
১৮. ফরিদপুরে পূর্বের ডিসি সাহেবকে দিয়ে তারা কলেজের সভাপতি কলেজ প্রতিষ্ঠার ছেলে মো. ফিরোজ হায়দারকে সভাপতির পদ থেকে সড়িয়ে দেন। পরে হাই কোর্ট সে অর্ডার স্থগিত করেন।
১৯. এই তিন শিক্ষক মাগুরা ও ঝিনাইদাহর লোক হয়েকলেজে নিজেদেরআধিপত্য বিস্তারের জন্য শিক্ষকদের মধ্যে গ্রুপিং সৃষ্টি করে কলেজের লেখাপড়ার মান নষ্ট করছেন।
২০. কলেজের ডিগ্রী শাখা এখনো এমপিও না হওয়ায় ডিগ্রি শাখার শিক্ষকদের বিভিন্ন সময় হেয় প্রতিপন্ন মূলক কথা বলে ডিগ্রী শাখা বন্ধ করার পায়তারায় লিপ্ত আছে।
২১. কলেজের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারীদের সাথে বিভিন্ন সময় অসাআচরণ ও কুরুচি পূর্ণ কথা বলায় তাদের মাঝে চরম অসন্তোষ ও ক্ষভের সৃষ্টি হলে কলেজের সমস্ত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা অধ্যক্ষ বরাবর বিভিন্ন সময় লিখিত অভিযোগ জানায় এই তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
২১. কলেজের শিক্ষকদের চাকরির প্রমোশনের বিষয় অসত্য তথ্য দিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ও ব্যক্তিবর্গের নিকট তাদের অপকর্ম ঢাকার জন্য ও অনুকম্পা পাবার জন্য কলেজ কমিটির বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করেন।
২২. তারা কলেজ থেকে খালেক চেয়ারম্যানের পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করবে বলে বিভিন্ন লোক মারফত হুমকি প্রদান করেন এবং তারা এও বলেন যে, তারা কলেজের প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপাল হবেন।
১৩. ডিগ্রী কলেজের উপাধ্যক্ষ পদ নেই ,অবৈধ ভাবে মো. সেলিম হোসেনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে বলে মিথ্যা অপপ্রচার চালানো। যা জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মের পরিপন্থী।
১৪. মো. ইকবাল হোসেন কলেজে অবৈধ রুপে ১০০/১২০ ছাত্রকে বেআইনি ভাবে প্রাইভেট পড়াতেন এবং শিক্ষার্থীদেরকে পাস করানোর মিথ্যা প্রলোভন দিয়ে অতিরিক্ত টাকা নিতেন।
অনেক শিক্ষার্থী প্রতারক ইকবালের নিকট থেকে টাকা ফেরত চেয়ে অধ্যক্ষের নিকট লিখিত আবেদন করেন।
১৫. সাহেব আলী নিজ নামে লাইসেন্স করে ব্যবসা পরিচালনা করেন। তিনি ফরিদপুর নিউমার্কেটের একজন বড় ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচিত। যা মাউশির নিয়ম বহির্ভূত। প্রমাণ পেলে চাকুরি চলে যাবে।
১৬. মো. মনজুর হোসেন ইসলাম শিক্ষা বিষয়ে প্রভাষক, তার পড়াশোনা করেছেন আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিষয়ে। মাউশির মতে তার নিয়োগ প্যাটার্ন বহির্ভূত। কিভাবে চাকুরি হলো, এমপিও হলো জানতে চেয়েছেন। এখন তার এমপিও বন্ধের জন্য মতামত চেয়ে পত্র দিয়েছেন।
১৭. মুহাম্মদ সেলিম হোসেন ফেসবুকে ,VP salim নামক আইডিতে Step Down Hasina, পোষ্ট করলে এই শিক্ষকরা তার পোষ্টটি সেফ করে ডিসি সাহেব, ফরিদপুর ও সাংবাদিককে দিয়ে পত্রিকায় দেন এবং তারা ডিসি সাহেবকে দিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে চিঠি পাঠিয়ে সেলিম কে বরখাস্ত করান। পরে হাইকোর্ট সে অর্ডারকে ষ্ট্রে আদেশ দেন। যা এখনো চলছে।
১৮. ফরিদপুরে পূর্বের ডিসি সাহেবকে দিয়ে তারা কলেজের সভাপতি কলেজ প্রতিষ্ঠার ছেলে মো. ফিরোজ হায়দারকে সভাপতির পদ থেকে সড়ায়ে দেন। পরে মহামান্য হাইকোর্ট সে অর্ডার ষ্ট্রে করেন।
১৯. এই তিন শিক্ষক মাগুরা ও ঝিনাইদাহর লোক হয়ে কলেজে নিজেদের আধিপত্য বিস্তারের জন্য শিক্ষকদের মধ্যে গ্রুপিং সৃষ্টি করে কলেজের লেখাপড়ার মান নষ্ট করছেন।
২০. কলেজের ডিগ্রী শাখা এখনো এমপিও না হওয়ায় ডিগ্রি শাখার শিক্ষকদের বিভিন্ন সময় হেয় প্রতিপন্ন মূলক কথা বলে। ডিগ্রী শাখা বন্ধ করার পায়তারায় লিপ্ত আছে। তারা ডিগ্রি শিক্ষক নিয়োগ অবৈধ মনে করে।
২১. কলেজের তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারীদের সাথে বিভিন্ন সময় অসদাচরণ ও কুরুচি পূর্ণ কথা বলায় তাদের মাঝে চরম অসন্তোষ ও ক্ষোভের সৃষ্টি হলে কলেজের সমস্ত তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারীরা অধ্যক্ষ বরাবর বিভিন্ন সময় লিখিত অভিযোগ জানায় এই তিন শিক্ষকের বিরুদ্ধে।
২১. কলেজের শিক্ষকদের চাকুরির প্রমোশনের বিষয় অসত্য তথ্য দিয়ে বিভিন্ন দপ্তরে ও ব্যক্তিবর্গের নিকট তাদের অপকর্ম ডাকার জন্য ও অনুকম্পা পাবার জন্য কলেজ কমিটির বিরুদ্ধে কুৎসা রটনা করেন।
২২. তারা কলেজ থেকে খালেক চেয়ারম্যানের পরিবারকে নিশ্চিহ্ন করবে বলে বিভিন্ন লোক মারফত হুমকি প্রদান করেন এবং তারা এও বলেন যে, তারা কলেজের প্রিন্সিপাল ও ভাইস প্রিন্সিপাল হবেন। তারাই কলেজ পরিচালনা করবেন। সবাই আমাদের কথা মতো না চললে অসুবিধায় পরবে।
২৩. কলেজের গভর্নিং বডির সভাপতি হতে মো. ফিরোজ হায়দার কে ভুয়া রিপোর্ট এর ভিত্তিতে সরালে, মহামান্য হাইকোর্ট বেঞ্চ ষ্ট্রে অর্ডার দেন। অর্ডার টি ভেকেট করার জন্য ঐ তিন শিক্ষক জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে খরচ সহ মামলা পরিচালনার অনুমতি নেয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে।
২৪. তিন শিক্ষক আওয়ামী লীগ সমর্থিত জেলা প্রশাসক কে ব্যবহার করে, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ পরিদর্শক ফাহিমা সুলতানা এর মাধ্যমে বিএনপি প্রতিষ্ঠিত কলেজ কে ধ্বংস করার খেলায় মেতে উঠে।
২৫. শিক্ষকদের আবেদনে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় তদন্ত দেয় দেন দুই জন কে। কিন্তু দেখা যায় তদন্ত
রিপোর্টে একজনের স্বাক্ষর। আবার দুই ধরনের স্বাক্ষর তদন্ত কর্মকর্তার। ঐ সাজানো তদন্তের উপর ভিত্তি করে সাময়িক বরখাস্ত তুলে নিতে বলেন। এবং
২৬. রিপোর্ট এর ভিত্তিতে কলেজের পদোন্নতি প্রাপ্ত কাজী মাকসুদা আক্তার ও মুহাম্মদ আলমগীর হোসেন ২০১৩ সাল নিয়োগ হয়ে এমপিও ভুক্ত। কিন্তু তাদের ২০২১ সালে নিয়োগ বলে পদোন্নতি দেওয়া হলে পদোন্নতি থেকে নাম বাদ দিতে বলেন। তার পরিপ্রেক্ষিতে ভুক্তভুগী দুই শিক্ষক ফরিদপুর জজকোর্টে মামলা করেন।
ফরিদপুর প্রেসক্লাবে সাংবাদিক সম্মেলনে অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন আলহাজ্ব আব্দুল খালেক ডিগ্রী কলেজের ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি মো. ফিরোজ হায়দার। এ সময় কলেজের অন্যান্য শিক্ষক ও কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। তারা নানা ষড়যন্ত্র থেকে ফরিদপুর সদর উপজেলার গেরদায় প্রতিষ্ঠিত এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটিকে রক্ষায় সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা প্রত্যাশা করেন।
(আরআর/এসপি/জানুয়ারি ০৮, ২০২৫)