বিশেষ প্রতিনিধি : রাজবাড়ীর কালুখালী উপজেলার শাওরাইল ইউনিয়নের বড় বিলা গ্রামের কুদ্দুস অরফে কদো’র ছেলে ইমরান হোসেন মিলন অরফে শুক চাদ নিজের ফেসবুকে এমডি এমরান নামের আইডি থেকে অস্ত্রের ছবি পোস্ট করে ভয় দেখিয়ে চাদা তুলতে প্রস্তুুতি নিয়েছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে এই ইমরান একাধিক অপরাধ সংগঠিত করেছেন তিনি শাওরাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শহিদুল ইসলাম আলীর বিশস্ত কর্মী হিসাবে এলাকায় পরিচিত। স্থানীয় একধিক সূত্রে জানা গেছে মিলন লাড়ীবাড়ী গ্রামের হিন্দু সম্প্রদায়ের নিরিহ মঙ্গল বিশ্বাস হত্যার সাথেও তার যোগসাজোস ছিল বলে এলাকায় চাহর রয়েছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে শাওরাইল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের একজন নেতা বলেন আমরা শাওরাইল ইউনিয়ন বাসি গুটি কয়েক মানুষের কাছে জিম্মি এখনও আমাদের এলাকায় কিছু অস্ত্রধারী রয়েছে প্রশাসনের তৎপরতায় কিছু কমলেও নির্মূল হয়নি সন্ত্রাসী কর্মকান্ড। আমরা প্রশাসনের নিকট অনুরোধ করব এই সব সন্ত্রাসীদের দ্রুত সময়ের মধ্যে গ্রেফতার পূর্বক আইনের আওতায় আনা হোক।

প্রকাশ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এমন অস্ত্র প্রর্দশন কতটা নির্ভয়ে তারা করতে পারে এইটাই তার প্রমান এ ব্যপারে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আশুহস্তক্ষেপ কামনা করেছেন শাওরাইল ইউনিয়ন ও আশপাশ এলাকার শান্তিপ্রিয় মানুষ।

এ ব্যাপারে শাওরাইল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ শহিদুল ইসলাম আলীর সাথে কথা বলার চেষ্টা করা হলে একাধিকবার তার মুঠোফোনে যোগাযোগ করে পাওয়া যায়নি।

(একে/এএস/মে ১৯, ২০২৪)