‘ড্রোন দিয়ে ছাদ বাগানে নজরদারি করব’
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি : ‘চসিক উদ্যোগ নিয়েছে ওষুধ ছিটানোর। আমাদের দেড় হাজার কর্মী কাজ করছে। এবার একটা ড্রোন দিয়ে ছাদবাগানে নজরদারি করবো। জরিমানা ও শাস্তির ব্যবস্থা রেখেছি। জনসচেতনতা ছাড়া ডেঙ্গু প্রতিরোধ সম্ভব নয়। পরিষ্কার পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়ে। পাঁচ মাসের পর্যাপ্ত ওষুধ মজুদ আছে। বিমানবাহিনী থেকে যে ওষুধ কিনেছি তার রিপোর্ট পেয়েছি। আমাদের কর্মীরা ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে যাবে। সবাই সহযোগিতা করবেন।’
ডেঙ্গু ও চিকনগুনিয়া প্রতিরোধে ১০০ দিনের ‘মশক নিধন ক্রাশ প্রোগ্রাম’ এ বৃহষ্পতিবার (২২ জুন) সকালে চট্টগ্রাম নার্সিং কলেজের সামনে মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী এ কর্মসূচি উদ্বোধনকালে এসব কথা বলেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন চমেক হাসপাতালের পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল শামীম আহসান, চমেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. সাহেনা আক্তার, চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মুহম্মদ তৌহিদুল ইসলাম প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
মেয়র আরও বলেন, ‘ডেঙ্গু চোখ রাঙাচ্ছে। ডেঙ্গুর প্রকোপ দেখা দেওয়ায় ক্রাশ প্রোগ্রাম নিয়েছি। এক কাপ পরিষ্কার পানিতে এডিস মশা ডিম পাড়তে পারে। তাই টনে টনে ওষুধ ছিটালেও গণসচেতনতার বিকল্প নেই। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণালব্ধ সাজেশন অনুযায়ী বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর মশার ওষুধ কিনেছি। আগের ওষুধের কার্যকারিতা নিয়ে প্রশ্ন ছিল। তাই সন্দেহের কারণ নেই। আমি মশক নিধন কর্মকর্তা নিয়োগ দিয়েছি। সারা বছর মশক নিধন কার্যক্রম চলবে।’
(জেজে/এএস/জুন ২২, ২০২৩)