সূর্যমুখী চাষে স্বাবলম্বী ফরিদপুরের চাষিরা
ফরিদপুর প্রতিনিধি : ফরিদপুর থেকে ক্যান্সার ও সহায়তা করে। সূর্যমুখী তেলে থাকা কাছ থেকে লীজ সংগ্রহ করছেন। নভেম্বর হৃদৱেগি প্রতিরোধী অধিক পুষ্টিগুণসম্পন্ন ম্যাগনেসিয়াম আমাদের মানসিক চাপ দূর মানের প্রথম সপ্তাহে সাত্রিবদ্ধভাবে বীজ সূর্যমুখী ফুল চাষ দিন দিন জনপ্রিয় হয়ে করে। এক কথায় সূর্যমুখী তেলে মানৰ বপন করা হয়। বীজ বপনের ৮৪ থেকে উঠেছে ফরিদপুরে। কম খরচে আর স্বল্প দেহে মহৌষুধ হিসেবে ভূমিকা পালন ৯০ দিনের মধ্যে ফসল তোলা যায়। সময়ে অধিক লাভ হওয়ায় খুশি চাষিরা।
আর সে কারণেই ফরিদপুরে দিন সামান্য পরিমাণ রাসায়নিক সার ও দূর সূর্যমুখী ফুল চাষে সহযােগিতা করছে দিন দ্ধি পাচ্ছে সূর্যমুখী ফুলের চাষ। সেচ দিতে হয় এ ফসলে। এক বিঘা বিএডিসি ফরিদপুর। বিএড়িনির চুক্তিবদ্ধ ফরিদপুর জেলার নয়টি উপজেলায় দুই জমিতে ১০ থেকে ১২ হাজার টাকা খৰচ চাষিদের উৎপাদিত বীজ স্থানীয় চাহিদা শতাধিক চাষি সূর্যমুখী-৩ খাট জাতে হয়। আর এক বিঘা জমির উৎপাদিত পূরণ করে যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছেন।
বীজ থেকে ৪০ থেকে ৪৫ হাজার টাকা " বৈচিত্র্যময় কৃষির জেলা ফরিদপুর। এ সূর্যমুখী ফুল দেখতে আসা দর্শনার্থীরা বিক্রি করা যায়। সূর্যমুখী গাছ জ্বালানি জেলায় প্রায় সব ধরনের ফসল উৎপাদন দানান, এক সঙ্গে হাজার হাজার সূর্যমুখী হিসেবেও ব্যবহার করা যায়। হয়ে থাকে। সে কারণেই ফব্রিদপুরে গত ফুল ফুটে আছে। লুজ এবং হলুদ। ফরিদপুর বিএডিসির উপপরিচালক কয়েক বছর ধরে চলছে অধিক কম্বিনেশনটা বাঙালির বিয়ের কালচানেল। (ডাল ও তৈলবীজ উৎপাদন খামার) পুষ্টিগুণসম্পন্ন সূর্যমুখী ফুলের চাষ। সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
কৃষিবিদ মাহমুদুল ইসলাম খান জিয়া ক্যান্সার ও হৃদরােগ প্রতিরােধী অধিক একটা জায়গায় এসে আমৰা সেই রকমই জানান, বাংলাদেশে শূন্য দশমিক শূন্য দুই পুষ্টিগুণসম্পন্ন সূর্যমুখী তেল অন্যান্য আনন্দ পাচ্ছি। ছবি তোলা জন্য অসম্ভব হয় হেক্টর জমিতে সূর্যমুখী চাষ হয়। এরই সাধারণ তেলের চেয়ে একটু আলাদা। বকুম ভালাে একটি জায়গা।
সূর্যমুখী পরিপ্রেক্ষিতে বীজের দৰকাৰ হয় ৩২.১১ কোলেস্টেরল মুক্ত প্রচুর পরিমাণে চাষিরা বলেন, অন্য ফসলে চেয়ে খৰচ টন। বাংলাদেশ কৃষি উন্নয়ন করপােরেশন। প্রাণশক্তি থাকায় সূর্যমুখী তেল আমাদের কম, অধিক লাভ হওয়ার কারণে আমরা বাছ বাহ করে থাকে ১১.২১ টন। যা শরীবের দুর্বলতা, কার্যক্ষমতা বাড়াতে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করেছি। সার ও ওষুধ মােট চাহিদার ৩৬ শতাংশ। আমাদের অনন্য। মাঠজুড়ে হলুদ ফুলের সমালােই। কম লাগে। ফলে অধিক লাভবান হতে চুক্তিবদ্ধ চাষিরা সূর্যমুখী ফুল চাষ করে ফুলের সৌন্দর্য দেখতে আসছেন পাত্রি। বাজারে সূর্যমুখীর তেলের বেশ থাকে। এ ডেলীর উৎপাদিত বীজ দর্শনার্থীরা।
চাহিদা রয়েছে। এই কারণেই আমরা সালাদেশের বিভিন্ন অঞ্চলের চাহিদা পূরণ কান্নার জন্য সয়াবিন তেলের চেয়ে সূর্যমুখী চাষ করি। তবে বাইরের করে থাকে। সূর্যমুখী বীজে শতকরা ৪০ সূর্যমুখী তেল দশগুণ বেশি পুষ্টিসমৃদ্ধ। লােকন এনে ক্ষেতের ক্ষতি করছে। থেকে ৪৫ ভাগ ইউরিক এসিড থাকে। সূর্যমুখী তেল আমাদেৱ শরীরের হাড় সুস্থ অনেকে ফুল ছিড়ে নিয়ে যায়, বীজ ছিড়ে এই তেল গ্রহণের ফলে মানব দেহের ও মবুত করে। শরীরের ক্যালসিয়াম, নিয়ে যায়। এ কারণে আমরা আলাদা ক্যান্সার, হৃদলােগ, মা, রক্তের ম্যাগনেসিয়াম ও কপারের চাহিদা পূরণ লােক লেখেছি এ ফুল পাহারা দেয়ার কোলেস্টেরল, উচ্চ রক্তচাপ, শারীরিক করে। ভিটামিন-ই সমৃদ্ধ এই তেল জন্য। সূর্যমুখী তেলের উপকাৰীতে এখন দুর্বলতা এবং মানসিক চাপ কমাতে শরীরের নানা রকম ব্যথা দূর করতে মানুষ জানে, তাই অনেক চাষিই আমাদের সহায়তা করে।
(ডিসি/এসপি/ফেব্রুয়ারি ০১, ২০২১)