মুক্তির সংবিধান
১৯৭১ আমাদের জীবনে হঠাৎ করে আসেনি। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসক শ্রেনীর দৃষ্টিভঙ্গি ও অপশাসনের ফলে পূর্ব বাংলার জনগনের সাথে দুরত্ব সৃষ্টি হয়েছিল যোজন যোজন এবং যার ফলশ্রুতিতে তাদেরকে অধিকার আদায়ের দাবীতে নামতে হয়েছিল আন্দোলনে ।
এরই ধারাবাহিকতায় রচিত হয়েছিল ৬ দফা , যার অন্যতম দাবী ছিল নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের সংবিধান প্রনয়নের অধিকার। সেদিন যদি পাকিস্তানি শাসকগন এই অধিকার ছেড়ে দিত তাহলে হয়তবা মুক্তিযুদ্ধ সংঘটিত হতো না , কিন্তু পূর্ব বাংলাকে আর পশ্চিম পাকিস্তানের পূর্বের শাসন কাঠামোতে রাখা যেত না সেটা নিশ্চিত, কারন দীর্ঘ সংগ্রামের মধ্যদিয়ে বাঙালীর হৃদয়ে স্বাধীনতার আকাক্সক্ষা ততো দিনে রোপিত হয়ে গেছে ।
সেই দীর্ঘ ২৪ বছরের সংগ্রাম, লাখো শহীদ ও মা বোনের আতœত্যাগের বিনিময়ে অর্জিত স্বাধীনতাকে আরো অর্থবহ করতে ১৯৭২ সালে প্রনীত হয় গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান , যার প্রস্তাবনায় বলা হয়েছিল ” জাতীয় মুক্তির জন্য ঐতিহাসিক সংগ্রামের মাধ্যমে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠা হয়েছে । আসলে তো তাই, দীর্ঘ এই সংগ্রামের লক্ষ্যই তো ছিল মুক্তি । প্রস্তাবনায় অঙ্গীকার করা হয়েছিল এমন একটি শোষন মুক্ত সমাজতান্ত্রিক সমাজের প্রতিষ্ঠা যেখানে সকল নাগরিকের জন্য আইনের শাসন, মৌলিক মানবাধিকার এবং রাজনৈতিক , অর্থনেতিক ও সামাজিক সাম্য, স্বাধীনতা ও সুবিচার নিশ্চিত হবে । রাষ্ট্র পরিচালনার মূলনীতি নির্ধারিত হয়-জাতীয়তাবাদ,সমাজতন্ত্র,গনতন্ত্র ও ধর্ম নিরপেক্ষতা, যা এই পুর্ববাংলার মানুষ যুগযুগ ধরে তাদের হৃদয়ে লালন করে আসছিল ।
আজ স্বাধীনতার ৪২ বছর পর প্রশ্ন আসছে, সংবিধান কি পেরেছে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে জনগনের রাজনৈতিক,সামাজিক ও অর্থনৈতিক সাম্য নিশ্চিত করতে ?
গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করা আমাদের সাংবিধানিক অধিকার । বাংলাদেশ সংবিধানের ১১ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে ”প্রজাতন্ত্র হইবে একটি গনতন্ত্র যেখানে মেীলিক মানবাধিকার ও স্বাধীনতা নিশ্চিত থাকিবে. . . । একটি গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করা যে কোন সরকারের সাংবিধানিক দ্বায়িত্ব । কিন্তু প্রশ্ন হলো কিভাবে একটি গনতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থা কায়েম হবে ? যদিও বাংলাদেশের রাজনৈতিক দলগুলোর আচরনে মনে হয় শুধু মাত্র অবাধ ও সুষ্ঠ ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমেই গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রের পরিচয় নির্ধারিত হয় । তাই ভোটাধিকার প্রয়োগকেই যদি গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার অন্যতম উপাদান ধরি, তাহলে দেখতে পাই যে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা ও এর সুফল ভোগ করা আমাদের সাংবিধানিক অধিকার হলেও ভোটাধিকার কে আমাদের সংবিধানে অধিকার হিসাবে স্বীকৃতি দেওয়া হয় নাই । বাংলাদেশ সংবিধান অনুযায়ী চিন্তা, বিবেক,বাক, ধর্মীয়, চলাফেরার, সমাবেশের, সংগঠনের, পেশা ও বৃত্তির সমতা ,জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতা মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্য বা মৌলিক অধিকার যা জন্মের সাথে সাথেই মানুষ অর্জন করে । কোন আইন দিয়ে এই অধিকার কেড়ে নেওয়া যায় না । এই অধিকার থেকে কেউ বঞ্চিত হলে সে আদালতের মাধ্যমে তা বলবৎ করতে পারে । অন্যদিকে ভোটাধিকার আইনদ্বারা প্রতিষ্ঠিত একটি অধিকার এবং যার প্রয়োগ আইনদ্বারা রহিত করা যায় । অথচ গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠার এটি অন্যতম উপাদান ।
সংবিধানে মানুষের অধিকারের সন্নিবেশনই যথেষ্ট নয় প্রয়োজন এর যথাযথ প্রয়োগ । আর তার জন্য প্রয়োজন আদালত ও নিরপেক্ষ বিচার প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে মানুষ তার সাংবিধানিক অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে পারে ।
আমাদের সংবিধানে প্রদেয় অধিকারসমূহের যথার্থ ও নিরপেক্ষ প্রয়োগের ক্ষেত্রে একটি বাধা হচ্ছে বিচারকদের দলীয় আনুগত্য । যোগ্যতা ও দক্ষতার পরিবর্তে দলীয় বিবেচনায় বিচারক নিয়োগের পথ আমাদের সংবিধানেই নিহিত আছে । সংবিধানের ৯৫(২)(গ) অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে ” সুপ্রীম কোর্টের বিচারক পদে নিয়োগ জন্য আইনের দ্বারা নির্ধারিত যোগ্যতা না থাকলে তিনি বিচারক পদে নিয়োগ লাভের যোগ্য হবেন না । কিন্তু মহামান্য সুপ্রীম কোর্টের বিচারক নিয়োগের জন্য কোন আইন বা নীতিমালা এখন পর্যন্ত প্রনীত হয় নাই এবং সেকারনেই প্রধান বিচারপতি, রাষ্ট্রপতির সুপারিশে ১০ বৎসরকাল সুপ্রীম কোর্টে এডভোকেট হিসাবে থাকা ব্যক্তিদের মধ্যে থেকে বিচারক নিয়োগ দিতে পারেন । অন্যকোন যোগ্যতার প্রয়োজন নাই । এমনকি সুনির্দিষ্ট কোন আইন না থাকায় বার বার জেষ্ঠতা লংঘন করে দলীয় পছন্দের বিচারককে প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ঘটনা এই সংবিধানের আলোকেই ঘটছে । তাই দলীয় রাষ্ট্রপতির সুপারিশে ,দলীয় প্রধান বিচারপতি ,দলীয় অযোগ্য লোককে বিচারক হিসাবে নিযোগ দিলেও সংবিধান এক্ষেত্রে বাধা হয়ে দাড়াতে পারছে না ।
জনগন যুদ্ধ করেছিল মুক্তির আশায় । তারা মনে করেছিল বা তাদেরকে বোঝানো হয়েছিল পাকিস্তানের কবল থেকে বেরিয়ে আসলেই আর তারা শোষিত হবে না, তাদের বাঁচার অধিকার, জীবনের নিরাপত্তা নিশ্চিত হবে । কিন্তু দুঃখের বিষয়, হয়নি কিছুই । রাস্ট্র বদলেছে কিন্তু ভিন্নমতালম্বিদের নির্যাতনের ধারা রয়ে গেছে আগের মতই , পাকিস্তানিরা যে ভাবে নির্যাতন করতো মুক্তিকামি বাঙালী জনগনের উপর । বরং বেড়েছে এবং তা এই সংবিধানের মধ্যে থেকেই ।
গনপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধানে নিবর্তনমূলক আটক আইনের কোন বিধান ছিল না । এমনকি জনগনের মৌলিক অধিকার যা মানুষের জীবনের অবিচ্ছেদ্দ্য অংশ তা রহিত করে জরুরি অবস্থা ঘোষনার কোন বিধানও সংবিধানে ছিল না । সংশোধনীর মাধ্যমে এই বিধানগুলো সংবিধানে সন্নিবেশিত করা হয় ১৯৭৩ সালে।
সংবিধানের ১৪১ক অনুচ্ছেদ রাষ্ট্রপতিকে ক্ষমতা দিয়েছে জরুরি অবস্থা ঘোষনার এবং সাংবিধানিক এই সুযোগকে কাজ লাগিয়ে ১৯৭৪-১৯৭৯,১৯৮১,১৯৮৭ ,১৯৯০ এবং ২০০৭ জরুরি অবস্থার সময়কালে জনসাধারনের মৌলিক অধিকার চরমভাবে লঙ্ঘিত হয় । হাজার হাজার লোক নিবর্তনমূলক আটক আইনের শিকার হয় । সংবিধানের তৃতীয় অংশে স্বীকৃত জনগনের সকল মৌলিক অধিকার স্থগিত করা হয় ।
সংবিধানের ৩৩ অনুচ্ছেদে নিবর্তনমূলক আটকের বিধান রয়েছে এবং বাংলাদেশে বর্তমানে যে একটিমাত্র আইনে নিববর্তনমূলক আটক আইনের ধারা রয়েছে সেটি হলো বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪ । যার মাধ্যমে সরকার পারে যে কাউকে আটক করতে । যদিও এই অনুচ্ছেদে আটক ব্যক্তির তিনটি রক্ষাকবচ রাখা হয়েছে ১) উপদেষ্টা পরিষদ গঠন ২)যথাসম্ভব শ্রীঘ্র আটকের কারন জানানো ৩) আতœপক্ষ সমর্থনের অধিকার । তবে আটককৃত কোন ব্যক্তি এ অধিকারগুরো ভোগ করতে পারে না । কেননা সংবিধানের ৩৩(৫) উপ অনুচ্ছেদে একটি শর্ত দিয়ে বলা হয়েছে ” আদেশদানকারী কতৃপক্ষের বিবেচনায় তথ্যাদি প্রকাশ জনস্বার্থের বিরোধী বলে মনে হলে কতৃপক্ষ তা প্রকাশে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করতে পারেন । এ শর্তটির কারনে ২ ও ৩ নং অধিকার অর্থহীন হয়ে যায় । কারন তথ্যাদি না প্রকাশ করে শধুমাত্র কারন জানালে আতœপক্ষ সমর্থনের সুযোগ থাকে না । আর উপদেষ্টা পরিষদ গঠনের সুযোগ আসে ৬ মাস পর । যা সংবিধানের মৌলিক অধিকার , আইনের আশ্রয় লাভের (অনুচ্ছেদ ৩১), জীবন ও ব্যক্তি স্বাধীনতার (অনুচ্ছেদ ৩২) এর পরিপন্থি যা সংবিধানের অবিচ্ছেদ্য অংশ এবং ব্যবহৃত হয় নির্যাতনের হাতিয়ার হিসাবে । স্বাধীনতার পর প্রত্যেকটি সরকারই এই আইনের মাধ্যমে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করেছে, বাতিল করেনি ।
পূর্ববাংলার মানুষ মুক্তিযুদ্ধ করেছিল, তাদের স্বপ্ন ছিল আমলাতান্ত্রিক সমাজব্যবস্থার পরিবর্তে গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র ও সমাজ ব্যবস্থার প্রতিষ্ঠা হবে । শিক্ষিত জনগোষ্ঠি বঞ্চিত ছিল চাকুরীর অধিকার থেকে । মুক্তিযুদ্ধের পর তারা ভাবল এবার বুঝি শেষ হলো বঞ্চনার কাল । সেই অনুযায়ী সংবিধানে স্থাপিত হলো ” প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ বা পদ-লাভের ক্ষেত্রে সকল নাগরিকের জন্য সুযোগের সমতা থাকিবে” (অনুচ্ছেদ-২৯) । কিন্তু এই মোহভঙ্গ হতে সময় নেয়নি । সরকার ক্ষতিগ্রস্ত মানুষের পাশে গিয়ে দাড়ায়নি , শহীদ লাঞ্ছিতাদের ভুলে গিয়ে তারা বরঞ্চ ব্যস্ত হয়ে পড়েছে নিজেদের নিয়ে । তালিকা তৈরী করেছে মুক্তিযোদ্ধাদের । তারা রাজাকার, আলবদর বা তাদের সহযোগীদের তালিকা করে নি । কত মানুষ শহীদ হয়েছে , কত নারীর সম্ভ্রমহানি ঘটেছে তার কোন তালিকা তৈরী হয়নি । আমরা শুধু মুখে মুখে বলি ৩০ লক্ষ শহীদ ও ২ লক্ষ মা বোনের ইজ্জতের বিনিময়ে অর্জিত এই স্বাধীনতা । যুদ্ধ জয়ের সমষ্টিগত অর্জনকে মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রনয়নের মাধ্যমে ব্যক্তিগত সুযোগ লাভের পথ করে দিয়েছে, যদিও তারা কোন লাভের আশায় যুদ্ধে যায়নি , প্রয়োজনে জীবন দেবে এরকম মনোভাব নিয়েই গিয়েছিল । তালিকা প্রনয়ন এখনো শেষ হয়নি । মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী সংসদে জানিয়েছেন , আধুনিক পদ্ধতিতে মুক্তিযোদ্ধাদের একক তালিকা প্রকাশের জন্য ডাটা বেইজ কর্মসূচি হাতে নেওয়া হয়েছে। দ্রুততম সময়ে এ কাজ শেষ হবে। এ ডাটবেইজ কার্যক্রম শেষ হলে নির্ভুল মুক্তিযোদ্ধা তালিকা করে জাতিকে উপহার দেওয়া হবে।
সেই ভুল তালিকার উপর নির্ভর করেই ১৯৭২ সালেই সরকারী চাকুরীতে মুুক্তিযোদ্ধাদের ৩০ শতাংশ কোটা দিয়ে প্রবেশের সুযোগ দেওয়া হয় । সেটা ছিল সাময়িক ব্যবস্থা । আর আজ কোটা ব্যবস্থা এক ভয়াবহ রুপ ধারন করেছে । বর্তমানে বাংলাদেশে কোটা হচ্ছে ৫৫ শতাংশ আর মেধা হচ্ছে ৪৫ শতাংশ । ড. আকবর আলী খান ও কাজী রকিব উদ্দীন আহমেদ একটি গবেষনায় পেয়েছেন বাংলাদেশে বর্তমানে ২৫৭ প্রকারের কোটা আছে যা বিশ্বে একটি ব্যতিক্রমি ঘটনা ।কোটা হচ্ছে একটি সুযোগ , পিছিয়ে-পড়া জনগোষ্ঠিকে মূল¯্রােতে প্রবেশের সুযোগ সৃষ্টি করা যা সংবিধান দ্বারা স্বীকৃত। কোটা হচ্ছে ব্যতিক্রম আর মেধা হচ্ছে নিয়ম । কোটা ভিত্তিক নিয়োগ কখনও-ই মেধার চেয়ে বেশী হতে পারে না । । মুক্তিযোদ্ধারা বিশেষ সুযোগ পাবেন এটা নিয়ে বিরোধ নাই । যদি একজন সত্যিকারের মুক্তিযোদ্ধা যথাযথ সুযোগ না পেয়ে থাকেন তার সন্তান পাবেন । তার নাতী-নাতনীদের সুযোগ দেওয়া বাড়াবাড়ি । একজন মুক্তিযোদ্ধা যদি নিজে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরী পেয়ে থাকেন তাহলে সেই একই সুযোগ তার পরিবারের কাউকে না দেওয়াই সঙ্গত ।
বাংলার মানুষ যুদ্ধ করেছিল মুক্তির জন্য , যে মুক্তি হবে রাজিৈতক,সামাজিক ও অর্থনৈতিক । তারা আশা করেছিল সকল,বঞ্চনা, বৈসম্যের অবসান ঘটবে , শোষনমুক্ত সমাজ ব্যবস্থার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত হবে একটি গনতান্ত্রিক রাষ্ট্র । সংবিধানেও সে আশা ব্যক্ত করা হয়েছিল । কিন্তু আমাদের এই নতুন রাষ্ট্রে গনতন্ত্রের নাম দেখা গেলেও এর কোন নিশানা এখন পর্যন্ত দেখা যায়নি । এটা আমাদের দুর্ভাগ্য ।
লেখক : এডভোকেট, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট
Email : [email protected]
পাঠকের মতামত:
- ‘মৎস্যপণ্য উৎপাদন ও গবেষণা বাড়াতে হবে’
- ছাত্ররা দায়িত্বশীলতার পরিচয় দেবেন, আশা মাহফুজ আলমের
- সুবর্ণচরে ডেঙ্গু প্রতিরোধে শিক্ষার্থীদের সঙ্গে সচেতনতামূলক গণসংযোগ
- এনজিও বিষয়ক ব্যুরোর নতুন ডিজি আব্দুর রউফ
- ফরিদপুরে দুইদিন ব্যাপী তথ্য মেলা শুরু
- টাঙ্গাইলে জনবহুল সড়কের পাশে বর্জ্য ফেলার প্রতিবাদে মানববন্ধন
- পঞ্চগড়ে মুক্তিযোদ্ধা আশরাফুল ইসলাম স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের প্রথম সেমিফাইনাল অনুষ্ঠিত
- কাপ্তাইয়ে ভোক্তা অধিকারের অভিযানে ৩ দোকানিকে জরিমানা
- সাতক্ষীরায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে যুবকের মৃত্যু
- কাপ্তাইয়ে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১
- আওয়ামী লীগ নেতা গোলাম মোস্তফা বাংলা ভাই কারাগারে
- বাগেরহাটে মাদক কারবারীর কারাদণ্ড
- নড়াইলে শিশু শাহিন হত্যা মামলায় ৫ জনের যাবজ্জীবন
- দিনাজপুরে অবৈধভাবে বাংলাদেশে প্রবেশকালে ৪ জন আটক
- দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাবে ম্যাটস শিক্ষার্থীরা
- দুদকের মামলায় মাদারীপুরের সাবেক পুলিশ সুপার কারাগারে
- নড়াইলে মদ্যপানে শিক্ষার্থীর মৃত্যু, একজন চিকিৎসাধীন
- দৈনিক বাংলা ৭১ পত্রিকার ভাঙ্গা প্রতিনিধি সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত
- ৩ মন্ত্রণালয়ের সচিব পদে রদবদল
- শীতকালে এয়ার কন্ডিশনারের যত্ন, জেনে নিন করণীয়
- ‘শেখ হাসিনার পুনরুত্থান হলে অন্তর্বর্তী সরকারের কেউ রক্ষা পাবেন না’
- কেমন হল ভিভো ভি৪০ লাইটের অভিজ্ঞতা!
- সালথায় সাংবাদিকদের লাঞ্ছিতের ঘটনায় গ্রেপ্তার ১
- ডেঙ্গুতে আরও ৫ মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ১০৩৪ জন
- রাজনৈতিক দলের বিচারের সুপারিশ করতে পারবে ট্রাইব্যুনাল
- লাকমা-টেকেরঘাট সীমান্ত দিয়ে কয়লা পাচারের অভিযোগ
- ভোলায় ৫লাখ রেনুসহ ১৫জন আটক
- জামালপুরে দুই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে জিডি হওয়ায় প্রতিবাদ সভা
- বড়াইগ্রামে স্থায়ী ঠিকানা পেলো ১৬০ ভূমিহীন পরিবার
- গোবিন্দগঞ্জে সাম্য হত্যা মামলার আসামীদের রিমান্ড নামঞ্জুর
- গোবিন্দগঞ্জে সাম্য হত্যা মামলার আসামীদের রিমান্ড নামঞ্জুর
- মোবাইলের বিজ্ঞাপনে জুয়েল আইচ
- লাভা মোবাইল ইন্টারন্যাশনালের রিটেইলার মিট অনুষ্ঠিত
- ফরিদপুরে ৫টি বাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা নাশকতা নাকি দুর্ঘটনা!
- ‘আমাদের এজেন্ডা হলো দেশের স্বার্থ’
- পিরোজপুরে নির্বাচনী সহিংসতায় গুলিবিদ্ধ যুবলীগ নেতার মৃত্যু
- রাজশাহীতে বিএনপির প্রচারণায় ককটেল বিস্ফোরণ
- আমায় ক্ষমা কর পিতা : ১৪
- বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই তিস্তার পানি, বন্যার আশঙ্কা
- রিয়াজুল ইসলাম রিয়াজ'র ছড়া
- ‘দেশে সবচেয়ে সস্তা এখন মানুষের জীবন’
- নিয়োগযোগ্য শিক্ষার্থী গড়ার তালিকায় নেই দেশের কোনও বিশ্ববিদ্যালয়
- মাদারীপুরে গ্রাম পুলিশকে পিটিয়ে হত্যা
- মূর্তি বিসর্জনের পুকুর দখল, এবার দূর্গা পূজা হচ্ছে না
- বঙ্গবন্ধুর সাড়ে তিন বছর শাসন আমলের প্রকৃত ইতিহাস