বিদায় ১৪৩১ স্বাগত বাংলা নববর্ষ ১৪৩২

ডা. মাহতাব হোসাইন মাজেদ
আগামীকাল সোমবার পহেলা বৈশাখ। একসময়—হালখাতার মৌসুম। ডিজিটাল বাংলাদেশে সেই পরিবেশ আর নেই। তবে আনন্দের আবহে নানান আয়োজনে বর্ষবরণের ক্ষেত্রে যুক্ত হয়েছে নতুন মাত্রা। পহেলা বৈশাখ। ১৪৩১ সালকে বিদায় জানিয়ে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে যুক্ত হলো নতুন বাংলা বর্ষ ১৪৩২।
পহেলা বৈশাখ আমাদের মনের ভিতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে আমাদের নতুন উদ্যমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়। আমরা যে বাঙালি, বিশ্বের বুকে এক গর্বিত জাতি, পহেলা বৈশাখের বর্ষবরণে আমাদের মধ্যে এই স্বজাত্যবোধ এবং বাঙালিয়ানা নতুন করে প্রাণ পায়, উজ্জীবিত হয় পুরোনো সব বিভেদ ভুলে নতুন আলোয় আলোকিত হোক নতুন বছর, ‘মুছে যাক গ্লানি, ঘুচে যাক জরা, অগ্নিস্নানে শুচি হোক ধরা’ -এভাবেই বিদায়ী সূর্যের কাছে এ আহ্বান জানায় বাঙালি। সময়ের চাকা আরও এক পাক ঘুরে বাংলা বর্ষপঞ্জিতে সোমবার শুরু হলো ১৪৩২ সনের দিন গণনা। বৈশাখ মাসের এই প্রথম দিনটি আমাদের সকল সঙ্কীর্ণতা, কূপমুণ্ডকতা পরিহার করে উদারনৈতিক জীবনব্যবস্থা গড়তে উদ্বুদ্ধ করে। আমাদের মনের ভেতরের সকল ক্লেদ, জীর্ণতা দূর করে; আমাদের নতুন উদ্যোমে বাঁচার অনুপ্রেরণা দেয়।
বাংলা বর্ষপঞ্জি
বাঙালি সমাজে কৃষি সভ্যতার সূচনাকাল থেকেই বাংলা সনের উদ্ভব – এমন মত প্রকাশ করেন ইতিহাসবিদ ও নৃতাত্ত্বিকরা। তাদের মতে, সমাজ বিকাশের ধারায় সেভাবেই বাংলা সনের সৃষ্টি হয়েছে। বাঙালি কৃষকের অর্থনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনের কেন্দ্রবিন্দুতে নিয়ন্ত্রক ভূমিকায় রয়েছে বাংলা সন। কৃষি সভ্যতার পাশাপাশি নাগরিক সভ্যতায়ও বাংলা সন প্রভাব ফেলেছে। এমনকি জাতীয়তাবাদি সংগ্রামের ধারায় বাঙালির বাংলা সন পথ দেখিয়েছে। খুঁজে এনে দিয়েছে বাঙালির নিজস্ব দেশ, রাষ্ট্র, ভাষা, সন, সংস্কৃতি।
বাঙালি জীবনের অসাম্প্রদায়িক, সার্বজনীন একটি উৎসব হল পহেলা বৈশাখ, বর্ষবরণের দিন, শুভ নববর্ষ। এদিনটি প্রতিটি বাঙালির জীবনে নিয়ে আসে উৎসব আমেজ আর ফুরফুরে বাতাসের দিন বসন্ত। আলপনা আঁকা শাড়ি আর পাঞ্জাবি ছাড়া যেন এদিনটিকে আর পালন করাই যায় না। সাথে লাল সবুজ আর সাদার মিশেলে হাতে, গালে ফুলকি আঁকা এখন হাল ফ্যাশন হয়ে দাড়িয়েছে। প্রতি বছরই ক্রমশ বাড়ছে বর্ষবরণের আমেজ। স্যাটেলাইট টেলিভিশন চ্যানেলের সরাসরি সম্প্রচার, রমনার বটমূল থেকে পুরো ঢাকা হয়ে প্রতিটি বিভাগীয় শহর, জেলা শহর, উপজেলা, ইউনিয়ন ও গ্রামে গ্রামে পালন করা হয়। শুধু গ্রাম নয় শহর উপশহর রাজধানীর ঢাকারও বিভিন্ন অলিগলিতে বসে বৈশাখি মেলা। পান্তা- ইলিশ, বাঁশি, ঢাক -ঢোলের বাজনায় আর মঙ্গল শোভাযাত্রায় পূর্নতা পাচ্ছে বাঙালির এ উৎসব মুখরতা। এবার একটু ফিরে দেখা বাংলা নববর্ষের পথচলার ইতিহাস।
বাংলা নববর্ষের ইতিহাস
সৌর পঞ্জিমতে, বাংলায় বারোটি মাস অনেক আগে থেকেই পালন হয়ে আসছে। কিন্তু গ্রেগরীয় পঞ্জিকায় দেখা যায়, এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময় এই সৌর বছর গণনা শুরু হত। ইতিহাস ঘেটে দেখা যায়, ভারত বর্ষে মোঘল সাম্রাজ্য শুরুর পর থেকে আরবী বছর হিজরী পঞ্জিকা অনুযায়ী তারা কৃষিপণ্যের খাজনা আদায় করত। কিন্তু হিজরী সাল চাঁদের ওপর নির্ভরশীল হওয়ায় কৃষি ফলনের সাথে এর কোন মিল পাওয়া যেত না। আর তখনই সম্রাট আকবর এর সুষ্ঠু সমাধানের জন্য বাংলায় বর্ষপঞ্জি সংস্কারের উদ্যোগ গ্রহন করেন। সম্রাটের আদেশ অনুযায়ী সে সময়কার বিখ্যাত জ্যোতির্বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদ আমীর ফতেহউল্লাহ সিরাজী সৌর বছর ও আরবী হিজরী সালের ওপর ভিত্তি করে নতুন বাংলা সনের নিয়ম তৈরীর কাজ শুরু করেন। বাংলা বছর নির্ধারন নিয়ে লেখা বিভিন্ন বইয়ের প্রাপ্ত তথ্যমতে, ১৫৮৪ খ্রিষ্টাব্দের ১০ ই মার্চ বা ১১ ই মার্চ থেকে বাংলা সন গণনা শুরু হয়। তবে পরীক্ষামূলক এই গণনা পদ্ধতিকে কার্যকর ধরা হয় ১৫৫৬ সালের ৫ নভেম্বর তারিখ থেকে অর্থাৎ সম্রাট আকবরের সিংহাসন আরোহনের তারিখ থেকে। প্রথমে ফসলি সন বলা হলেও পরে বঙ্গাব্দ বা বাংলা বর্ষ নামে পরিচিতি পেতে শুরু করে।
বাংলা মাসের নামকরণ
বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে, বাংলা মাসের নামগুলো বিভিন্ন তারকারাজির নাম থেকে নেয়া হয়েছে। যেমনঃ বিশাখা থেকে বৈশাখ, জেষ্ঠ্যা থেকে জ্যৈষ্ঠ, আষাঢ়া থেকে আষাঢ়, শ্রবণা থেকে শ্রাবণ, ভাদ্রপদ থেকে ভাদ্র, কৃত্তিকা থেকে কার্তিক, অগ্রইহনী থেকে অগ্রহায়ণ, পূষ্যা থেকে পৌষ, মঘা থেকে মাঘ, ফল্গুনি থেকে ফাল্গুণ এবং চিত্রা থেকে চৈত্র। আগেকার দিনে অগ্রহায়ণ মাসে ধান কাটা শুরু হত বলে এই মাসকে বছরের প্রথম মাস ধরা হত। তাই এ মাসের নামই রাখা হয় অগ্রহায়ণ। অগ্র অর্থ প্রথম আর হায়ন অর্থ বর্ষ বা ধান। সম্রাট আকবরের সময়ে একটি বিষয় ছিল অত্যন্ত কষ্ট সাধ্য, তা হল মাসের প্রত্যেকটি দিনের জন্য আলাদা আলাদা নাম ছিল। যা কিনা প্রজা সাধারণের মনে রাখা খুবই কষ্ট হত। তাই সম্রাট শাহজাহান ৭ দিনে সপ্তাহ ভিত্তিক বাংলায় দিনের নামকরণের কাজ শুরু করেন। ইংরেজী বিশেষজ্ঞদের সহায়তায় ইংরেজি ৭ দিনের নামের কিছুটা আদলে বাংলায় ৭ দিনের নামকরণ করা হয়। যেমন : সানডে- রবিবার। সান অর্থ রবি বা সূর্য আর ডে অর্থ দিন। এভাবে বর্ষ গণনার রীতিকে বাংলায় প্রবর্তনের সংস্কার শুরু হয় মোঘল আমলে।
বর্ষ বরণের প্রবর্তিত রুপ
তখনকার দিনে শুধু কৃষিকাজ করার তাৎপর্যকে ধারণ করেই বাংলায় বছর গণনার রীতি চালু হয়। কিন্তু বহির্বিশ্বের সাথে বাঙালিদের যোগাযোগ নিরবিচ্ছিন্ন রাখার সুবিধার্থে বাংলাদেশের সব জায়গাতেই খ্রিষ্ট্রীয় সন ব্যবহার করা হয়। বাংলাদেশে প্রতিবছর ১৪ ই এপ্রিল নববর্ষ পালিত হয়। বাংলা একাডেমী কর্তৃক নির্ধারিত পঞ্জিকা অনুসারে এ দিনটিকে নির্দিষ্ট করা হয়েছে। বাংলা দিনপঞ্জির সাথে হিজরী ও খ্রিষ্ট্রীয় সনের মৌলিক কিছু পার্থক্য রয়েছে। তা হলো হিজরী সাল চলে চাঁদের সাথে আর খ্রিষ্ট্রীয় সাল চলে ঘড়ির সাথে। একারণে হিজরী সনের নতুন তারিখ শুরু হয় সন্ধ্যায় নতুন চাঁদের আগমনের মধ্য দিয়ে, ইংরেজি দিন শুরু হয় মধ্যরাতে আর বাংলা সনের শুরু হয় ভোরের সূর্য ওঠার সাথে সাথে।
নতুন বছর বরণে বাঙালি আয়োজন
বদলে গেল মঙ্গল শোভাযাত্রার নাম। এ বছর থেকে বাংলা নববর্ষ বরণের অন্যতম আয়োজন ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’ নামটি আর থাকবে না। প্রতি বছরের মতো এ বছরও চারুকলা অনুষদ পহেলা বৈশাখ ও বাংলা নববর্ষ-১৪৩২ উদযাপনের উদ্যোগ নিয়েছে। এবারের শোভাযাত্রার স্লোগান হবে—‘নববর্ষের ঐকতান, ফ্যাসিবাদের অবসান’। এ প্রতিপাদ্যের আলোকে শোভাযাত্রায় তুলে ধরা হবে বাংলার চিরায়ত সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য ও লোকজ সংস্কৃতির রূপ। পাশাপাশি আয়োজকরা জানিয়েছেন, গত বছরের জুলাই-অগাস্টে ঘটে যাওয়া রাজনৈতিক পালাবদলের প্রেক্ষাপটে যে সাবেক সরকার বিদায় নিয়েছে, তা যেন আর কখনো ফিরে না আসে—এ বার্তাও ছড়িয়ে দেওয়া হবে শোভাযাত্রার মধ্য দিয়ে।
১৯৮৯ সাল থেকে পহেলা বৈশাখে শোভাযাত্রা করে আসছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদ। শুরুতে শোভাযাত্রার নাম ছিল ‘আনন্দ শোভাযাত্রা’। তবে নব্বইয়ে স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে অমঙ্গল দূর করে মঙ্গলের আহ্বান জানিয়ে শোভাযাত্রার নাম দেওয়া হয় ‘মঙ্গল শোভাযাত্রা’। এরপর থেকে গত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে এ নামেই শোভাযাত্রা করে আসছিল চারুকলা। এবার দেশের সব মাদ্রাসায় দুই দিনব্যাপী বাংলা নববর্ষ উদযাপনের নির্দেশ দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতর। বুধবার (৯ এপ্রিল) এক অফিস আদেশে, চৈত্র সংক্রান্তি ও বাংলা নববর্ষ এবং আদিবাসী জাতিগোষ্ঠীর নববর্ষ উপলক্ষে সব মাদ্রাসায় নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় উৎসবমুখর পরিবেশে ও সাড়ম্বরে এ উৎসব পালন করতে বলা হয়েছে। ২০১৬ সালের ৩০ নভেম্বর মঙ্গল শোভাযাত্রাকে বিশ্ব সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের তালিকাভুক্ত করে ইউনেসকো।
পরিশেষে বলতে চাই, আসুন আমরা ১৪৩১ কে বিদায় জানিয়ে আবাহন করে নেই ১৪৩২ কে। দেশবাসী ও বিশ্ববাসী সকলকে জানাই নববর্ষের শুভেচ্ছা ও শুভকামনা। উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ কামনা করি সকলের। কামনা করি ক্ষুধা মুক্ত, বঞ্চনা মুক্ত, প্রতারণা মুক্ত, ব্যথা মুক্ত ও যুদ্ধ মুক্ত পৃথিবী। কল্যাণ হোক সকলের। সুখী ও সমৃদ্ধ হোন সবাই।
লেখক: কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- সোনারগাঁ ক্যাপিটাল স্কুল এন্ড কলেজে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
- শ্রীনগরে বিএনপির আয়োজনে বর্ষবরণ আনন্দ শোভা যাত্রা
- পঞ্চগড়ে ষড়ঋতুর ঘুড়ি উৎসব
- ‘চট্টগ্রামের রাজাঘাট এলাকা পাকবাহিনীর দখলে চলে যায়’
- মিরপুরে আওয়ামী লীগ নেতার জবরদখলে থাকা দোকান ঘর ফের দখলের চেষ্টা ইউনুসের
- বন্দীদের নিয়ে কারাগারে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
- জুলাই গণহত্যা: অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেপ্তার
- ‘সরকারের মূল লক্ষ্য কর্তৃত্ববাদ যেন আর ফিরে না আসে’
- সোনারগাঁয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপন
- ‘নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল ফ্যাসিস্টরা’
- ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ষবরণ
- মধ্যরাত থেকে সাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
- ‘নববর্ষে জাতির আকাঙ্ক্ষা দ্রুত ভোটাধিকার ফিরে দেওয়া’
- ‘আ.লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন হয়েছে দিল্লিতে’
- ‘সবার সহযোগিতায় ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বর্ষবরণ আয়োজন সফল’
- নান্দাইলে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত
- পাংশায় আড়ম্বরে বিএনপির পহেলা বৈশাখ উদযাপন
- পহেলা বৈশাখে পাংশা উপজেলা প্রশাসনের বর্ণাঢ্য আয়োজন
- পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ৫ ট্রেনের যাত্রা বাতিল
- মেয়ে পরিচয়ে মোবাইলে প্রেমের সম্পর্কে যুবক অপহরণ, গোপালগঞ্জ থেকে উদ্ধার
- হাতি-ঘোড়া নিয়ে ঈশ্বরদীতে বর্ষবরণ
- নগরকান্দায় সেজেছে হাসি মুখে বাংলা নববর্ষ
- নববর্ষ উপলক্ষে চাটমোহরে ঘুরে ঘুরে পান্তা খাওয়ালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
- ঝিনাইদহে ৩ দিনব্যাপী নারী উদ্যোক্তা মেলা শুরু
- ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা
- পাইওনিয়ার ফাইভজি পার্টনার অ্যাওয়ার্ড পেলো হুয়াওয়ে বাংলাদেশ
- মদন প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন
- মঙ্গলবার দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি
- যাঁর সাহসে স্বপ্ন ছুঁ'লো দেশ
- প্রতি মুহূর্ত মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে চলে একটি শরণার্থী পরিবার
- করোনার ঝুঁকি সত্ত্বেও পাকিস্তানে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
- নোয়াখালীর সুবর্ণচরে কৃতি ছাত্র সম্মাননা
- উকিলের বুদ্ধি
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’র কবিতা
- ওয়ালটন মাইক্রোওয়েভ ওভেন ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার যৌথ উদ্যোগে রেসিপি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
- ভোলার তজুমদ্দিনে সরকারি খাল বিক্রি, নীরব প্রশাসন
- মিয়ানমারে ভূমিকম্প: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪৪
- সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু, আহত ১
- মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের ভবন আছে ‘চিকিৎসা’ নেই
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন কুষ্টিয়ার মিঠুন আলী
- ঝালকাঠির দুইটি আসনে নৌকার জয়
- ১৩ ডিসেম্বর নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস
- নীলফামারীতে জিয়াউর রহমানের ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
- প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের ফল ১৪ ডিসেম্বর
- ঈশ্বরদীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ