বৈশাখ এসেছে বহুবার: আমরাই যাইনি ওর কাছে
-1.jpg)
মীর আব্দুর আলীম
বৈশাখ এলেই আমরা জেগে উঠি, যেন ঘুমন্ত কোনো জাতিসত্তা হঠাৎ একদিনের জন্য কেঁপে ওঠে। আমরা বাঙালি হই, একদিনের বাঙালি। সারা বছর নীরব থাকা আত্মপরিচয়ের কণ্ঠস্বর হঠাৎ পহেলা বৈশাখে উচ্চারিত হয়। সেদিন আমরা মুখোশ পরে নাচি, গাই “একদিন বাঙালি ছিলাম রে!” আজ পহেলা বৈশাখ। শহরজুড়ে লাল আর সাদা, ঢাকের বাদ্য, মুখে হাসি, হাতে পান্তা-ইলিশের প্লেট। অথচ কোথাও একফোঁটা চেতনার ঘ্রাণ নেই। যেন আমরা বাঙালি নই-বাঙালির অভিনয় করি!
পহেলা বৈশাখ কি কেবল মুখোশের বাঙালিয়ানা? না কি হৃদয়ের গভীরে চেপে থাকা চেতনার এক অভ্যুদয়? এই প্রশ্ন এখন বিবেকের দরজায় কড়া নাড়ছে। আমরা পান্তা-ইলিশের দেশে জন্মেছি, অথচ আজ পাস্তা-পিজ্জায় অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি। বাঙালিয়ানার পথ কি তবে রন্ধ্রে রন্ধ্রে বিলীন হয়ে যাচ্ছে? আমি ভাবি-বৈশাখ কি সত্যিই আসে? না কি আমরা একদিনের জন্য তাকে ডেকে আনি, তারপর ৩৬৪ দিন তাকে ঘুম পাড়িয়ে রাখি? একদিন ছিল, বৈশাখ মানেই ছিল হালখাতা। বটতলায় দাঁড়িয়ে গলা ছেড়ে গান গাইত মানুষ, “ও ভাই, নববর্ষ আইল রে!” তালপাতার পাখা হাতে, বৌয়ের খোঁপায় গাঁদা ফুল গুঁজে—চোখে স্বপ্ন, হাতে গ্রামীণ গন্ধ। আজ সেই বৈশাখ হারিয়ে গেছে-অথচ আমরা বৈশাখকে সাজিয়ে ফেলেছি শহুরে পোশাকে, কাচের জানালায় বন্দি করে।
বৈশাখ মানে তো শুধু দিন নয়-এটা রক্তে মিশে থাকা এক ’চিন্তা’। এটা সেই নারী, যে দুপুরবেলায় পিঠে বঁড়শি গাঁথা স্বামীর জন্য ঘরে বসে থাকে। বৈশাখ তার প্রতীক্ষা। বৈশাখ সেই কৃষকের, যার হাতের ফাটলে জমে থাকা মাটির চিহ্নে লেখা হয়-”ভবিষ্যৎ”। আজ সেই বৈশাখ নেই। আছে ফটোসেশন, ফুড ফেস্ট, ফেসবুক লাইভ আর ইন্সটাগ্রাম রিল। বাঙালিয়ানা এখন ‘কনটেন্ট’। চেতনা নয়-‘ট্রেন্ড’।
এক সময় বৈশাখ মানেই ছিল গ্রামের খোলা মাঠে বসা বৈশাখি মেলা। বাবা-দাদার হাত ধরে মেলার মাঠে গিয়েছি-হাতে বায়স্কোপ, পুঁতির মালা, বাঁশির সুর, আর কাঁচের চুড়ির ঝমঝম। মেলার ভেতরে নাগরদোলা আর পুতুলনাচের এক অন্য জগৎ। ঢেঁকি ছাঁটার খেলা, গরুর দৌড় প্রতিযোগিতা, লাঠিখেলা-সব মিলিয়ে এক প্রাণবন্ত, লোকজ উৎসব। মেলার পাশে খোলা আকাশের নিচে বসত হালখাতার আয়োজন-নতুন খাতা খুলে দোকানদার কাস্টমারদের মিষ্টিমুখ করাত। গাছতলায় বসে যাত্রাপালা চলত, যার ভাষা, সুর ও ছন্দে ছিল এক অবিস্মরণীয় বাঙালিয়ানা। আজ সেই মেলাগুলো বিলুপ্তির পথে, আর শিশুদের জন্য সেই অভিজ্ঞতা গল্প হয়েই রয়ে গেছে।
বছর ঘুরে বৈশাখ আসে, আর আমরা ক্ষণিকের বাঙালি হয়ে যাই! বাঙালি হতে দিগ্বিদিক ছুটি। পহেলা বৈশাখে ঢাকা শহরে তো হাঁটার জায়গাও থাকে না। বাঙালি হতে অনেকেই ঘর থেকে ছোটেন পহেলা বৈশাখের এই দিনে। আমি আবার একদিনের বাঙালি হতে চাই না। বৈশাখের ওই বিশেষ দিনটাতে সকালে পান্তা, শুঁটকি ভর্তা, ইলিশ খাই না। ওসব বছর ধরেই খাই। শহরে থাকলেও শরীর থেকে গাঁয়ের (গ্রামের) গন্ধ মুছে যায়নি এখনও; মন থেকে মুছে ফেলিনি বাঙালিয়ানা। ঘণ্টা, মাস, বছর ধরেই নিজেকে বাঙালি ভাবি। পূর্বপুরুষ তো যথার্থই বাঙালি ছিল। চিন্তা, পরের প্রজন্ম নিয়ে। আকাশ সংস্কৃতির প্রভাব আর বিদেশি মিডিয়ার সর্বগ্রাসী দৌরাত্ম্যে দিন যত গড়াচ্ছে, ভাবি ছেলেগুলো বাঙালি থাকবে তো? ভিনদেশি দাপটে ওদের বাঙালি রাখাই তো কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘরে কখনো মুড়িমুড়কি, কড়িমুড়ালি, নিমকি কিংবা জিলাপি এনেছিতো আমার ছোট ছেলেটা ভেংচি কাটে। ওদের এগুলো মোটেও পছন্দ নয়। বড় ছেলেটাতো বলেই ফেলে, বাবা এগুলো ব্যাকডেটেড খাবার। রাগ করি না। ভাবি ওদের কি দোষ? আমরাই তো ওদের সাহেব বানিয়ে ফেলেছি। ওরা বলে পান্তায় নাকি লাখ লাখ ব্যাক্টেরিয়া জন্মে। আমার দাদা সুবেদ আলী মীর তো এগুলো খেয়েই ১শ ২২ বছর পার করেছেন।
মৃত্যুর আগে কোন রোগবালাই দেখিনি। হাসপাতালে যাননি কখনও। জীবনের শেষ দিনের সকালেও বিনে চশমায় পত্রিকা পড়েছেন। তিনি পাট ব্যবসায়ী ছিলেন। অর্থকড়ির কমতি ছিল না। তবুও তার খাবার তালিকায় ছিল কেবলই বাঙালি খাবার। বিচিকলা, বাঙ্গী, খিরাই, মিষ্টি আলু, ডাল, ভাত ছিলো প্রিয় খাবার। আমার গিন্নী মাঝে-মধ্যে মোরগ পোলাও কিংবা কাচ্চি বিরিয়ানী পাকালে বলতেন, “ওসব ছাইপাশ দিওনা, ভাত দাও।” ভাতের মতই সোজাসাপটা কথা দাদার। বাবার মাঝেও ভাব দেখিনি কখনও। বাঙালি মেজাজেই চলেছেন শেষ দিন পর্যন্ত। খাবার-দাবারেও ছিলেন তিনি ষোল আনা বাঙালি। দিন যত গড়াচ্ছে ভাবি, ছেলেগুলো বাঙালি থাকবে তো? ভিনদেশি দাপটে ওদের বাঙালি রাখাইতো কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে। ঘরে-বাইরে কোথাও বাঙালিআনা নেই। পাশ্চাত্য ঢং সবখানে। পোশাকে, খাবারে, চলাফেরা সবখানেই ভিনদেশি ভাব। কি সাহিত্যে, কি চলচ্চিত্রে সব জায়গায়ই বাঙালি হটাও মনোভাব।
আধুনিক ঢাকায় বৈশাখ মানে রমনার বটমূলে ছায়ানটের গান। সকালে সাদা পাঞ্জাবি-লাল পাড়ের শাড়িতে সজ্জিত মানুষ ঢল তোলে এই ঐতিহ্যবাহী স্থানে। “এসো হে বৈশাখ” ধ্বনিতে মুখরিত হয় চারপাশ। তবে এই আয়োজনও অনেকের জন্য এখন ছবি তোলার স্পট বা সেলফি স্টেশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। গান হয়, কিন্তু মনোযোগ কম। সেখানে ‘চেতনার প্রকাশ’ কম, ‘দেখানোর চেষ্টা’ বেশি। রমনার আশেপাশে এখন আর সেভাবে বই কিংবা পুতুল কিনতে পাওয়া যায় না, বরং ফুড কোর্ট আর ব্যান্ড শোর হুল্লোড় বাড়ছে। লাল-সাদা জামার নিচে হারিয়ে যাচ্ছে আমাদের সংস্কৃতির গভীরতা।
আগে বৈশাখের আগের দিন থেকেই বাড়িতে চলত পরিষ্কারের ধুম। দাদী-মা হাতে আল্পনা দিত উঠানে। মা নিজ হাতে বানাতেন চিতই পিঠা, মুড়ি-মুড়কি, আর খেজুর গুড় দিয়ে পান্তা ভাত। পান্তার পাশে থাকত ইলিশ বা শুঁটকি ভর্তা। কাপড় ইস্ত্রি করা থাকত আগের দিনই, যাতে সকালে উঠে সবাই স্নান করে, নতুন জামায় বৈশাখ পালন করতে পারে। এখন অবশ্য জামা-কাপড় কিনে ফেলা হয় এক সপ্তাহ আগে থেকেই, এবং মেন্যু ঠিক হয় ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেওয়ার মতো করে। ঘরোয়া সেই আত্মিক প্রস্তুতির জায়গা নিয়েছে ক্যাফে, ফুড ফেস্ট আর পারফেক্ট ইনস্টাগ্রাম ছবি তোলার তাড়া। আজকের প্রজন্ম অনেকেই পান্তাকে ‘ব্যাকডেটেড’ ভাবছে। কেউ বলে এতে ‘লাখো ব্যাক্টেরিয়া’। অথচ আমাদের দাদা-নানারা এই খাবার খেয়েই শতায়ু হয়েছিলেন। এখন ঘরে মুড়ি, খিরাই, মিষ্টি আলু, বা বিচিকলা আনলে অনেকেই নাক সিঁটকায়। এর দায় কি কেবল ছেলেমেয়েদের, নাকি আমরাই ওদের সাহেব বানিয়ে ফেলেছি?
আগে নববর্ষ এলেই শুরু হতো ঘরদোর ধোয়া-মোছার ব্যস্ততা। ছোট-বড় সবাই মিলে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতায় হাত লাগাতো। যেন নতুন বছরের আগমনে পুরনো সব জঞ্জাল ঝেড়ে ফেলে এক নতুন শুভ সূচনার প্রস্তুতি। উঠান ঝাঁট দেওয়া, জানালার কাঁচ মুছে ঝকঝকে করা, বিছানার চাদর পরিবর্তন, এমনকি পুরনো পেঁচানো আলমারিও খুলে ঝেড়ে ফেলা হতো। সেই সঙ্গে চলত গাছপালায় পানি দেওয়া, টব পরিপাটি করে সাজানো—সবমিলিয়ে একধরনের আত্মিক আনন্দ মিশে থাকত এই প্রস্তুতিতে। আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে মেলা দেখা ছিল এ উৎসবের অনিবার্য অংশ। দূর-দূরান্ত থেকে আপনজনেরা এসে জমায়েত হতেন বাড়িতে। কেউ আসতেন গরুর গাড়িতে, কেউবা রিকশা-ভ্যানে করে। কুশল বিনিময়ের মধ্য দিয়ে মিশে যেত দীর্ঘদিনের অনুপস্থিতির শূন্যতা। দাওয়াত দেওয়া, একসঙ্গে বসে খাওয়া-দাওয়া, গল্পগুজব, পুরনো স্মৃতি রোমন্থন—সবকিছুতেই একধরনের ঘরোয়া মমত্ব ও সামাজিক সংহতির ছোঁয়া থাকত। অনেকটা যেন হৃদয়ের আলিঙ্গন হতো সবার সঙ্গে। গানের আসর মানেই ছিল লালনের ভাবগম্ভীরতা, রবীন্দ্রনাথের সূক্ষ্ম আবেগ, আর হাছন রাজার অন্তরস্পর্শী কথা। রাতের বেলা উঠানে বসে একতারা হাতে গান গাওয়া হতো। কেউ একতারা বাজাতো, কেউ দোতারা, আবার কারও হাতে থাকত ঢোল কিংবা খঞ্জনি। সেইসব গান ছিল আত্মার সাথে কথোপকথন, কেবল বিনোদন নয়—ছিল একধরনের আত্মদর্শন। অনেক জায়গায় তখন লোকগানের দল আসত, তারা বাড়ির উঠানে বসে গেয়ে যেত “মানুষ ভজলে সোনার মানুষ হবি” বা “কে তুমি নন্দিনী”-এসব চিরায়ত বাণী।
এখন শহুরে ফ্ল্যাটে ‘বৈশাখ স্পেশাল’ প্যাকেজের নামে অর্ডার করা খাবার। ডিজে সাউন্ডে ফিউশন গান—লালনকেও তুলে ধরা হয় ড্রামের তালে। ‘বৈশাখি ফ্যাশন’ মানে বিদেশি ডিজাইনের অনুকরণ। লোকজ আনন্দকে প্রতিস্থাপন করছে ব্যান্ড কনসার্ট ও ফ্যাশন শো। বর্তমান সময়ে বৈশাখ মানেই যেন কৃত্রিম আনন্দ। হাছন রাজার গানেও গিটার-বাঁশির মিশ্রণ, লালন সাঁইয়ের গানেও পাশ্চাত্য সুরের হস্তক্ষেপ। বাংলা গানের আত্মিকতা হারিয়ে যাচ্ছে “আউ আউ মার্কা” টিভি গানের ভিড়ে। আমাদের উত্তর প্রজন্ম বাংলা গান, নাচ ও নাটকের স্বাদ নিতে নিচ্ছে বিদেশি ফিল্টার। বৈশাখের গান এক সময় ছিল আত্মার খোরাক। বাউল, ভাটিয়ালি, পল্লীগীতি—সব ছিল আমাদের মাটি ও মানুষের গান। আজ সেই গানও ডিজে সংস্কৃতির মোড়কে পরিবেশিত হচ্ছে। গিটার ও সিন্থেসাইজারে লালন কীভাবে টিকে থাকবে? এই ‘মডার্নাইজেশন’ কি সংস্কৃতির পরিপোষক, না ভাঙন? আগে বৈশাখ মানেই ছিল গ্রামীণ খাবার: পান্তা ভাত, ইলিশ মাছ, বেগুন ভর্তা, শুঁটকি ভুনা, আর গুড়ের পায়েস। এখন অনেকেই স্বাস্থ্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে এগুলো পরিহার করছেন। অথচ এই খাবারগুলো কেবল খাবার নয়, সংস্কৃতির অংশ। এর জায়গা নিচ্ছে পিজ্জা, বার্গার, স্যান্ডউইচ। এই বদল আমাদের শিকড় থেকে সরিয়ে দিচ্ছে।
কীভাবে ফিরিয়ে আনা যায় আসল চেতনা?
১. বাংলা সংস্কৃতির পাঠ বাধ্যতামূলক করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে: ইতিহাস-ঐতিহ্য যেন পাঠ্যবইয়ের গণ্ডি পেরিয়ে অনুভবেও আসে, ২. পরিবারে গল্প-আসর ও দেশীয় গানের চর্চা: সপ্তাহে একদিন হোক ‘বাংলা দিবস’, ৩. লোকজ উৎসব আয়োজন: পাড়ায় পাড়ায় হোক ঢেঁকি চালানো, নকশিকাঁথা প্রদর্শনী, পুতুলনাচ, ৪. বাঙালি খাবারের উৎসব: যেখানে বিদেশি খাবারের জায়গায় থাকবে চিতই-পিঠা, শুঁটকি ভর্তা, পান্তা, ৫. সাংস্কৃতিক সংগঠনগুলোর পৃষ্ঠপোষকতা: সরকারি-বেসরকারি অনুদান দিয়ে লোকজ সংস্কৃতির ধারকদের এগিয়ে নিতে হবে।
পহেলা বৈশাখ শুধুই একটা উৎসব নয়, এটা আমাদের আত্মপরিচয়ের দিন। এই দিনে নতুন বছরকে আহ্বান করার পাশাপাশি নিজেকে নতুন করে চেনা, সমাজের সঙ্গে আত্মিক যোগ তৈরি করাও জরুরি। আমাদের প্রয়োজন একটি চলমান বাঙালিয়ানা, যা শুধুমাত্র ১৪ এপ্রিলের মাঝে সীমাবদ্ধ না থেকে জীবনের প্রতিটি দিনকে ছুঁয়ে যাবে।
শুধু উৎসবের বাঙালি নয় আত্মিক বাঙালি হতে হলে- আমাদের সাবধান হতে হবে। বাঙালি মনকে আরও শাণিত করতে হবে, মনের ভেতরকার জং মুছে ফেলতে হবে; আরও গভীর থেকে দেশকে ভালোবাসতে হবে, বাংলা ভাষাকে ভালোবাসতে হবে। আমি বাঙালি, এটা ভেতরে লালন করতে হবে। নিজেদের পরিচয় নিয়ে মাথা উঁচু করে দাঁড়ানোর মতো শক্তি জোগাতে হবে। গুরুসদয় দত্ত তার গানে বলেছিলেন, ‘বিশ্বমানব হবি যদি কায়মনে বাঙালি হ, বাঙালি হ, বাঙালি হ।’ অর্থাৎ সাহস জোগাতে হবে। আত্মবিশ্বাস রাখতে হবে নিজের ভেতরে। কেবল বৈশাখে নয়, বাঙালি হয়ে যেতে হবে প্রতি ক্ষণে ক্ষণে। যেন স্মৃতি হাতড়ে না বলতে হয়, ‘একদিন বাঙালি ছিলাম রে...। একদিন বাঙালি ছিলাম রে...।’
লেখক: সাংবাদিক, জীবনমুখী লেখক, কলামিস্ট, মহাসচিব-কলামিস্ট ফোরাম অব বাংলাদেশ।
পাঠকের মতামত:
- সোনারগাঁ ক্যাপিটাল স্কুল এন্ড কলেজে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
- শ্রীনগরে বিএনপির আয়োজনে বর্ষবরণ আনন্দ শোভা যাত্রা
- পঞ্চগড়ে ষড়ঋতুর ঘুড়ি উৎসব
- ‘চট্টগ্রামের রাজাঘাট এলাকা পাকবাহিনীর দখলে চলে যায়’
- মিরপুরে আওয়ামী লীগ নেতার জবরদখলে থাকা দোকান ঘর ফের দখলের চেষ্টা ইউনুসের
- বন্দীদের নিয়ে কারাগারে বাংলা নববর্ষ উদযাপন
- জুলাই গণহত্যা: অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গ্রেপ্তার
- ‘সরকারের মূল লক্ষ্য কর্তৃত্ববাদ যেন আর ফিরে না আসে’
- সোনারগাঁয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে পহেলা বৈশাখ উদযাপন
- ‘নববর্ষকে দলীয় হাতিয়ারে পরিণত করেছিল ফ্যাসিস্টরা’
- ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ষবরণ
- মধ্যরাত থেকে সাগরে মাছ ধরায় নিষেধাজ্ঞা
- ‘নববর্ষে জাতির আকাঙ্ক্ষা দ্রুত ভোটাধিকার ফিরে দেওয়া’
- ‘আ.লীগের মৃত্যু ঢাকায়, দাফন হয়েছে দিল্লিতে’
- ‘সবার সহযোগিতায় ষড়যন্ত্র মোকাবিলা করে বর্ষবরণ আয়োজন সফল’
- নান্দাইলে উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে বাংলা নববর্ষ উদযাপিত
- পাংশায় আড়ম্বরে বিএনপির পহেলা বৈশাখ উদযাপন
- পহেলা বৈশাখে পাংশা উপজেলা প্রশাসনের বর্ণাঢ্য আয়োজন
- পশ্চিমাঞ্চল রেলওয়ের ৫ ট্রেনের যাত্রা বাতিল
- মেয়ে পরিচয়ে মোবাইলে প্রেমের সম্পর্কে যুবক অপহরণ, গোপালগঞ্জ থেকে উদ্ধার
- হাতি-ঘোড়া নিয়ে ঈশ্বরদীতে বর্ষবরণ
- নগরকান্দায় সেজেছে হাসি মুখে বাংলা নববর্ষ
- নববর্ষ উপলক্ষে চাটমোহরে ঘুরে ঘুরে পান্তা খাওয়ালেন বিএনপি নেতাকর্মীরা
- ঝিনাইদহে ৩ দিনব্যাপী নারী উদ্যোক্তা মেলা শুরু
- ফরিদপুর জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে বর্ষবরণ শোভাযাত্রা
- পাইওনিয়ার ফাইভজি পার্টনার অ্যাওয়ার্ড পেলো হুয়াওয়ে বাংলাদেশ
- মদন প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন
- মঙ্গলবার দ্বাদশ সংসদের প্রথম অধিবেশনে ভাষণ দেবেন রাষ্ট্রপতি
- যাঁর সাহসে স্বপ্ন ছুঁ'লো দেশ
- প্রতি মুহূর্ত মৃত্যু ঝুঁকি নিয়ে চলে একটি শরণার্থী পরিবার
- করোনার ঝুঁকি সত্ত্বেও পাকিস্তানে ফিরছে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
- নোয়াখালীর সুবর্ণচরে কৃতি ছাত্র সম্মাননা
- উকিলের বুদ্ধি
- রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর’র কবিতা
- ওয়ালটন মাইক্রোওয়েভ ওভেন ও ইন্টারকন্টিনেন্টাল ঢাকার যৌথ উদ্যোগে রেসিপি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন
- ভোলার তজুমদ্দিনে সরকারি খাল বিক্রি, নীরব প্রশাসন
- মিয়ানমারে ভূমিকম্প: নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৪৪
- সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় একজনের মৃত্যু, আহত ১
- মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের ভবন আছে ‘চিকিৎসা’ নেই
- মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা পেলেন কুষ্টিয়ার মিঠুন আলী
- ঝালকাঠির দুইটি আসনে নৌকার জয়
- ১৩ ডিসেম্বর নীলফামারী হানাদার মুক্ত দিবস
- নীলফামারীতে জিয়াউর রহমানের ৪৩তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
- প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগের ফল ১৪ ডিসেম্বর
- ঈশ্বরদীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ