রমজানের সেহরির পর রক্তাক্ত গাজা, ইসরায়েলের বর্বরোচিত হামলা
-67d9d658ef386.jpg)
ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
পবিত্র রমজানে গাজায় আচমকা ইসরায়েলি হামলা। প্রতিদিনের মতোই মঙ্গলবার ভোরেও সেহরি খেয়েই বোমার ভয় ছাড়াই ঘুমিয়ে পড়েছিল বিধ্বস্ত গাজা। হঠাৎ বিকট শব্দ। বৃষ্টির মতো হামলে পড়ে কামানের গোলা। আকাশে ঝাঁকে ঝাঁকে যুদ্ধবিমান। সেকেন্ডে সেকেন্ডে আতশবাজির মতো ভয়ংকর বিস্ফোরণ। ঘুমন্ত মানুষগুলোর ওপর আবার ঝাঁপিয়ে পড়েছে ইসরাইল বাহিনী। মুহূর্তে নরক হয়ে গেল শান্তির ঘুম। চারদিকে শুধু লাশ আর লাশ। চিৎকার-হাহাকার, দিগ্বিদিক ছোটাছুটি। যুদ্ধবিরতির সম্ভাবনা ভেস্তে দিয়ে কোনো পূর্বসতর্কতা ছাড়াই গাজয় এদিন আবারও নৃশংস হামলা চালায় ইসরাইল। এতে একদিনেই অবরুদ্ধ গাজায় চার শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন প্রায় ৭শ মানুষ। হতাহতদের মধ্যে বেশির ভাগই শিশু, নারী ও বয়োবৃদ্ধ। এখানেই থেমে থাকেনি ইসরায়েল, গাজার বিভিন্ন স্থানে দফায় দফায় বিমান হামলা চালু রেখেছে দখলদার বাহিনী।
গাজার আল-শিফা হাসপাতালের পরিচালক মোহাম্মদ আবু সালমিয়া আল জাজিরাকে বলেছেন, প্রতি মিনিটে একজন করে আহত ব্যক্তি মৃত্যুবরণ করছেন।ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে ১৫ মাসের প্রাণঘাতী যুদ্ধের পর উভয় পক্ষই যুদ্ধবিরতিতে রাজি হয়। ওই যুদ্ধবিরতি তিন ধাপে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল। এর মধ্যে যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ শেষ হয় ১ মার্চ। কিন্তু ২ মার্চ থেকে গাজায় সব ধরনের পণ্য সরবরাহ বন্ধ করে দেয় ইসরায়েল। এর মধ্যে হামাসের ওপর এক তরফা শর্ত চাপিয়ে আসছিল ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র। যদিও যুদ্ধবিরতির শর্ত হিসেবে প্রথম ধাপ শেষ হলেই দ্বিতীয় ধাপ নিয়ে আলোচনা হবে। কিন্তু ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্র উভয়ই শুধুমাত্র যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপের মেয়াদ বাড়ানোর কথা বলেছে, যা হামাসের জন্য মেনে নেওয়া কৌশলগতভাবে কঠিন।
এ নিয়ে মতবিরোধের মধ্যেই ব্যাপক মাত্রায় বিমান হামলা শুরু করল ইসরায়েল। তবে এর জবাবে হামাস পাল্টা আক্রমণ করেনি। তারা জাতিসংঘসহ যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনার মধ্যস্থতকারী দেশের কাছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের আরজি জানিয়েছে। হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, এই হামলায় ৪১৩ জন শহীদ হয়েছেন, আহত হয়েছেন ৬৬০ জন। এ ছাড়া ধ্বংসস্তূপের নিচে আরও মৃত রয়েছে বলেও আশঙ্কা করা হচ্ছে। সৌদি আরব, কাতার, রাশিয়া, ইরান ইসরায়েলি হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। আয়ারল্যান্ড, স্পেন গাজাবাসীর ওপর সহিংসতা বন্ধে ইসরায়েলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। অন্যদিকে ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন (ইইউ), যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স যুদ্ধবিরতির শর্ত মেনে চলার আহ্বান জানিয়েছে।
ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী এই হামলার নির্দেশ দিয়েছেন। এ ছাড়া হামলার বিষয়টি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকেও জানানো হয়েছে। এদিকে হামাস রক্তাক্ত এই হামলার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে দায়ী করেছে। ১৯ জানুয়ারি যুদ্ধবিরতি কার্যকর এবং ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পর গাজায় এটিই সবচেয়ে প্রাণঘাতী হামলা। হামাস বলেছে, এই গণহত্যার দায় সম্পূর্ণ যুক্তরাষ্ট্রের, কেননা ইসরায়েল হামলার আগে যুক্তরাষ্ট্রকে অবহিত করেছিল। অপর এক বিবৃতিতে হামাস বলেছে, ইসরায়েলের হামলায় তাদের অন্তত চার কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে হামাস নিয়ন্ত্রিত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহমুদ আবু ওয়াৎফা রয়েছেন। এ ছাড়া বাকিরা বলেন, আল দালিস, বিচার মন্ত্রণালয়ের সচিব আহমেদ আল-হাত্তা এবং অভ্যন্তরীণ পরিষবোর মহাপরিচালক বাহজাত আবু সুলতান।
এদিকে নেতানিয়াহুর কার্যালয় এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, হামাস তাদের জিম্মিদের মুক্তি দিতে বারবার অস্বীকৃতি জানানোর পাশাপাশি মার্কিন প্রেসিডেন্টের দূত স্টিভ উইটকফ ও মধ্যস্থতাকারীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত সমস্ত প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করার পর এই হামলার নির্দেশ দেওয়া হয়।
একজন ইসরায়েলি কর্মকর্তা এএফপিকে বলেন, অভিযান যতদিন প্রয়োজন ততদিন অব্যাহত থাকবে এবং বিমান হামলার বাইরেও বিস্তৃত হবে। অন্যদিকে হামাস বলেছে, ‘নেতানিয়াহু ও তার চরমপন্থি সরকার যুদ্ধবিরতি চুক্তি বাতিল করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, যার ফলে গাজার বন্দিরা এক অজানা পরিণতির মুখোমুখি হচ্ছে।
খবরে বলা হয়েছে, গত মঙ্গলবারের হামলা গাজার সর্বত্র চালানো হয়েছে। উত্তর গাজা, মধ্য গাজা, এমনকি দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসেও ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিদের ওপর হামলা চালিয়েছে।
এদিকে হামাসের হাতে এখনও ৫৯ ইসরায়েলি জিম্মি রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে- ২৪ জন এখনও জীবিত রয়েছে। গতকাল তাদের স্বজনরা ইসরায়েলের পার্লামেন্টের সামনে সমাবেশ করেছে। স্বজনরা আশঙ্কা করছে- এই হামলার মধ্য দিয়ে জিম্মিদের জীবিত ফিরে আসার সম্ভাবনা ক্ষীণ হয়েছে।
এই যুদ্ধ শুরু থেকেই ইসরায়েল কোনো ধরনের বাছবিচার ছাড়াই সর্বত্র ভারী ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। তাদের হামলা থেকে হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, আবাসিক এলাকা কোনোটিই বাদ যায়নি। গতকালও সেই চিত্রই দেখা গেছে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চলমান যুদ্ধে নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৪৮ হাজার ৫৭৭ জন, আহত হয়েছেন ১ লাখ ১২ হাজার ৪১ জন। হতাহতদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি নারী ও শিশু।
গাজার পরিচয় : গাজা, (গাজা আরবিতে غَزَّةَ বা Ġazzah বা গাজ্জা) ভূমধ্যসাগর বরাবর ১৪০ বর্গমাইল (৩৬৩ বর্গ কিলোমিটার) এলাকা নিয়ে অবস্থিত। এর দক্ষিণ-পশ্চিমে মিসর এবং পূর্ব ও উত্তরে ইসরাইল রয়েছে। সহজভাবে গাজা দুটি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের মধ্যে একটি ছোট অংশ (অন্যটি হচ্ছে পশ্চিমতীর)।
গাজার সাথে বাংলাদেশের অদ্ভুত মিল আছে। যেমন বাংলাদেশের আড়াই দিক ঘিরে আছে ভারত, সামান্য কিছুটা মিয়ানমার আর দক্ষিণে সাগর। গাজার অবস্থাও তাই। তবে গাজা (Ġazzah) আয়তনে আমাদের বর্তমান ঢাকা মহানগরীর কাছাকাছি (Dhaka=Dacca, উচ্চারণটাও কাছাকাছি) ৩০৬ বর্গকিলোমিটার।
গাজার সরকারি ভাষা আরবি। জাতিগোষ্ঠী ফিলিস্তিনি আরব। ধর্ম ৯৯% সুন্নি ইসলাম, <১% খ্রিস্টধর্ম। জনসংখ্যা আনুমানিক ২,৩৭৫,২৫৯ (২০২২)। জন-ঘনত্ব ৬,৫০৭/বর্গ কিলোমিটার (১৬,৮৫৩.১/বর্গ মাইল) গাজার জনসংখ্যার ঘনত্ব বেশি (হংকংয়ের সাথে তুলনীয়)। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র জাতিসঙ্ঘের ১৩৮ সদস্য দ্বারা স্বীকৃতিপ্রাপ্ত।
গাজা সুপ্রাচীন ঐতিহ্যের কেন্দ্র : গাজার ইতিহাস প্রায় ৪,০০০ বছরে বিস্তৃত। গাজা বিভিন্ন রাজবংশ, সাম্রাজ্য দ্বারা শাসিত হয়েছে আবার অনেকের দ্বারা ধ্বংসপ্রাপ্ত এবং পুনরুদ্ধার হয়েছিল। এটি ফিলিস্তিনের প্রধান শহরগুলোর মধ্যে একটি। এর আগে গাজা প্রায় ৩৫০ বছর ধরে প্রাচীন মিসরীয়দের নিয়ন্ত্রণে এসেছিল। গাজা ৭৩০ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আসিরিয়ান সাম্রাজ্যের অংশ ছিল। ৩৩২ খ্রিস্টপূর্বাব্দে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট শহরটি অবরোধ ও দখল করেন। তার আক্রমণের সময় বেশির ভাগ বাসিন্দা নিহত হয়। অতঃপর শহরটি হেলেনিস্টিক শিক্ষা ও দর্শনের কেন্দ্র হয়ে ওঠে এবং আরব বেদুইনদের দ্বারা পুনর্বাসিত হয়।
ইসলামের এক প্রাণকেন্দ্র : ৬৩৭ খ্রিস্টাব্দে মুসলিম সেনাপতি আমর ইবনে আল-আস গাজা জয় করেন। সে সময় অধিকাংশ গাজাবাসী প্রাথমিক মুসলিম শাসনামলেই ইসলাম গ্রহণ করে। তারপর শহরটি সমৃদ্ধির শীর্ষে আরোহণ করে। ১১০০ সালে ক্রুসেডাররা ফাতেমিদের কাছ থেকে গাজার নিয়ন্ত্রণ কেড়ে নেয়, কিন্তু সালাহ উদ্দিন আইয়ুবী তাদের বিতাড়িত করেন। ১৩ শতকের শেষের দিকে গাজা মামলুকের হাতে ছিল এবং সিনাই উপদ্বীপ থেকে সিজারিয়া পর্যন্ত বিস্তৃৃত একটি প্রদেশের রাজধানী হয়ে ওঠে। এটি ১৬ শতকে অটোমান-নিযুক্ত রিদওয়ান রাজবংশের অধীনে একটি স্বর্ণযুগের সাক্ষী ছিল।
ষড়যন্ত্রের সূচনা : ১৯১৭ সালে প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় ব্রিটিশ বাহিনী শহরটি দখল করে। ১৯৪৮ সালে ইসরাইল সৃষ্টির পর মিসর প্রায় দুই দশক ধরে গাজা নিয়ন্ত্রণ করে। কিন্তু ১৯৪৮ সালের আরব-ইসরাইল যুদ্ধের সময় ফিলিস্তিনিদের নির্বাসনের ফলে শহরের জনসংখ্যা বৃদ্ধি পায়। ১৯৬৭ সালে আরবদের বিরুদ্ধে ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরাইলের বিজয়ের পর ইসরাইল গাজা উপত্যকা এবং পশ্চিমতীরের নিয়ন্ত্রণ কব্জা করে নেয়। পরবর্তী ৩৮ বছর ধরে, সে গাজাকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং ২১টি ইহুদি বসতি নির্মাণ করে। ২০০৫ সালে, আন্তর্জাতিক এবং অভ্যন্তরীণ চাপের মুখে, ইসরাইল গাজাকে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের নিয়ন্ত্রণে দিতে বাধ্য হয়।
পরিশেষে বলতে চাই, গাজার মর্মান্তিক দৃশ্য দেখে দেখে অনেকেই আমরা অস্বাভাবিক অবস্থায় আছি। চলুন সবাই যে যার জায়গা থেকে মজলুমের পাশে দাঁড়াই। একটি দেহের মতোই একাত্ম হয়ে গর্জন করি।
মজলুমের ফরিয়াদ আর আল্লাহর মাঝে কোনো পর্দা থাকে না। আল্লাহ তুমিই একমাত্র এই মজলুম ও পবিত্র জনপদের সর্বোত্তম সাহায্যকারী। তাই তোমার কাছেই সাহায্য প্রার্থনা করি। আমিন।
লেখক : কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- ঈদকে ঘিরে লম্বা ছুটি
- এবার ওয়ালটন ডিপ ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন সিলেটের কাওসার আহমেদ
- ফরিদপুরে ডিআইবি বটতলা থেকে এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
- ফরিদপুরে ফেনসিডিলসহ যুবক গ্রেপ্তার
- ফরিদপুরে ডা. শাহিনের ওপর হামলার প্রধান আসামি মুত্তাকিম গ্রেফতার
- ফরিদপুর জেলা যুবদলের ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত
- পঞ্চগড়ে জেলা প্রশাসনের ক্রীড়া সামগ্রী বিতরণ
- ডাসারে ফেরি করে ওষুধ বিক্রির দায়ে জরিমানা
- বৈষম্যমুক্ত হওয়ার পরিবর্তে বৈষম্যযুক্ত হচ্ছে : মোমিন মেহেদী
- সোনারগাঁ থানার ওসি আব্দুল বারী প্রত্যাহার, নতুন ওসি মফিজুর রহমান
- চাটমোহরে ফার্মেসীসহ ৯ প্রতিষ্ঠানকে জরিমানা
- নাটোরে বাফার সার গোডাউনের স্থান পুনঃনির্ধারণের দাবি
- ‘বাজেট বড় হবে না, মানুষের আয় বাড়ানোর চেষ্টা থাকবে’
- নাটোরে সাধু যোসেফ এর ৯ম মহাপর্ব উৎসব অনুষ্ঠিত
- ‘ঢাকা থেকে আগত যাত্রীদের হয়রানি করলে কঠোর ব্যবস্থা’
- সাতক্ষীরায় দুটি সোনার বারসহ পাচারকারী আটক
- মোংলায় চকলেটের প্রলোভনে ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণচেষ্টা, গ্রেফতার ১
- বাগেরহাটে ১১ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা, ভ্যানচালক গ্রেফতার
- হঠাৎ উত্তাল বঙ্গোপসাগর, ৬ দিন ধরে মাছ আহরণ বন্ধ, শুঁটকিতে রাজস্ব ঘাটতির শঙ্কা
- ইঁদুর মারতে নিজের পাতা ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের
- বলৎকারের অভিযোগে মাদ্রাসা শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ
- প্রথম ইউনিটের হাইড্রোলিক প্রেসার টেস্ট সফলভাবে সম্পন্ন
- সাতক্ষীরায় শেখ মুজিবর রহমানের ম্যুরাল নিশ্চিহ্ন
- সাতক্ষীরায় পানিতে ডুবে মাদ্রাসা ছাত্রের মৃত্যু
- সোনারগাঁয়ে পুকুর থেকে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
- দুই নারী কসাই, আলোচনা সর্বত্রই!
- লিভার রোগের ঝুঁকি এড়াতে প্রয়োজন সচেতনতা
- লাখো রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে প্রধান উপদেষ্টা ও জাতিসংঘ মহাসচিব
- পার্বতীপুরে মেসার্স আফসিন টাইলস এন্ড স্যানিটারী শো-রুম উদ্বোধন
- ঢাকায় শুরু হচ্ছে ‘এনআরবিসি ব্যাংক ফ্যাকড-ক্যাব দ্বাদশ আন্তর্জাতিক শিক্ষা মেলা ২০২৫’
- টাঙ্গাইলে জাতীয় গ্রন্থাগার দিবস উদযাপিত
- ‘আ.লীগ স্বাধীনতার শক্তি নয়, তারা পলাতক শক্তি’
- মুক্তিযুদ্ধের উৎকর্ষে একাত্তরের জুলাই এবং বন্ধু প্রতীম ভারত
- সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল হলেন কাপাসিয়ার কৃতি সন্তান এডভোকেট ইকবাল হোসেন শেখ
- কবি চন্দ্র কুমার দে লোক সাহিত্য পুরষ্কার পেলেন গোলাম সামদানী কোরায়শীসহ পাঁচ গুণীজন
- মানিক লাল ঘোষ’র কবিতা
- বৃষ্টিতে ভেসে গেল ম্যাচ, এক পয়েন্ট নিয়ে আসর শেষ বাংলাদেশের
- ডিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার করলেন সাকিব
- কুষ্টিয়ায় দেড় মাসের নবজাতক নিখোঁজ, থানায় জিডি
- যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধ অভিবাসন বিরোধী অভিযান, গ্রেফতার ৯৫৬
- দিনাজপুরে স্বপ্নপুরী পার্ক ও মিনি চিড়িয়াখানা থেকে ৭৪টি বন্যপ্রাণী জব্দ
- অদম্য মেধাবী এক কিশোরের গল্প, ভালো কলেজে ভর্তি নিয়েও সংশয়
- নিউ ইয়র্কে একুশের অনুষ্ঠানে জয় বাংলা শ্লোগান, হট্টগোল
- ধর্মীয় উপাসনালয় রক্ষার আহ্বান বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের
- ভারত নির্ভরতা কমিয়ে দেশীয় শিল্পের প্রসার