ভারত নির্ভরতা কমিয়ে দেশীয় শিল্পের প্রসার
মীর আব্দুল আলীম
– কিরে, এবারে কলকাতা যাচ্ছিস না?
– ধুর ভাই, ভিসা নাই! ওদিকে ডলারের দামও বাড়ছে, দেশেই শপিং করলাম!
– তা বউ কি খুশি?
– খুশি না! বিদেশের জামা না পেলে মেয়েদের মন কি আর ভরে?
এটা কেবল অভ্যাসের কারণে হয়নি, এর পেছনে একাধিক কারণ ছিল—
১. কালো টাকার সহজ ব্যবহার: যারা হুন্ডির মাধ্যমে টাকা পাচার করতেন, তাদের জন্য ভারতে কেনাকাটা ছিল আদর্শ মাধ্যম। ব্যাংকিং লেনদেনের জটিলতা ছাড়াই টাকা নিয়ে বাইরে খরচ করার সুযোগ থাকত।
২. কম দামে পণ্য পাওয়ার আকর্ষণ: ভারতীয় বাজারে কিছু পণ্য তুলনামূলকভাবে সস্তা ছিল, বিশেষ করে কসমেটিকস, শাড়ি, গহনা ও ইলেকট্রনিক সামগ্রী। ফলে মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শ্রেণি এ সুযোগ গ্রহণ করত।
৩. ভারতীয় কাপড়ের প্রতি এক ধরনের মোহ: যদিও বাস্তবে বাংলাদেশের তুলা ও বস্ত্রশিল্প বিশ্বমানের, তবুও ভারতীয় কাপড়ের প্রতি অনেকের আলাদা আকর্ষণ ছিল। কলকাতার "কলকাতিয়া শাড়ি" নামটি এতই জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিল যে, অনেকে জানতেই চাইত না বাংলাদেশের তাঁতের শাড়ি কতটা উন্নত।
বাংলাদেশের মানুষের দীর্ঘদিনের অভ্যাস, ঈদের বাজার মানেই ভারতের দিকে ছুট। বিশেষ করে কলকাতার নিউ মার্কেট, চিতপুর, মল্লিকবাজার, গড়িয়াহাট, শিয়ালদহ— এসব জায়গায় ঈদের আগে বাংলাদেশিদের ঢল নামত। এমনকি হোটেল, রেস্টুরেন্ট, পরিবহন খাতেও বেশিরভাগ গ্রাহকই থাকত বাংলাদেশি। ভারতীয় ব্যবসায়ীরা মুখিয়ে থাকত, কখন ঈদের মৌসুম আসবে, আর তারা বাংলাদেশিদের কাছ থেকে কোটি কোটি টাকা কামাবে।
কিন্তু ২০২৫ সালের এই ঈদে দৃশ্যপট পুরো পাল্টে গেছে! ভারতীয় ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে, রাজনৈতিক ও কূটনৈতিক টানাপোড়েনে বাংলাদেশিরা আর আগের মতো ভিসা পাচ্ছেন না। আর এই ভিসা-সংকটের কারণে এবার বাংলাদেশের বাজার চাঙ্গা, আর ভারতের বাজার ভগ্নপ্রায়।
বাংলাদেশি ক্রেতাদের ভারতমুখী না হওয়া ভারতের ব্যবসায়ীদের জন্য বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতি বয়ে আনলেও বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য এটি ইতিবাচক দিক। বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হওয়ার পাশাপাশি দেশীয় বাজার চাঙা হচ্ছে, যা দীর্ঘমেয়াদে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে আরও শক্তিশালী করবে। যদি এই প্রবণতা অব্যাহত থাকে, তবে বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ শিল্প ও উৎপাদন খাতের জন্য এটি আশীর্বাদস্বরূপ হতে পারে।
বাংলাদেশিদের ভারতমুখী কেনাকাটার ইতিহাস
দশ বছর আগেও, যখন বাংলাদেশি বাজারে দেশীয় ব্র্যান্ডের এত প্রভাব ছিল না, তখন অনেকেই কলকাতা গিয়ে শপিং করাকে ফ্যাশনের অংশ মনে করতেন। "কলকাতা থেকে এনেছি"— এই একটা বাক্যই অনেকের কাছে ছিল মর্যাদার বিষয়! বিশেষ করে ঢাকার অভিজাত মহল, রাজনৈতিক নেতাদের পরিবার, উচ্চবিত্ত এবং কালো টাকার মালিকদের জন্য কলকাতা ছিল শপিং স্বর্গরাজ্য।
২০২৫: কেন বাংলাদেশিরা ভারতমুখী নয়?
এবারের ঈদে কলকাতা, দিল্লি, মুম্বাই বা ব্যাঙ্গালোরের বাজারে বাংলাদেশিদের ভিড় নেই। কেন?
১. ভিসা সংকট ও কূটনৈতিক টানাপোড়েন: বাংলাদেশ-ভারত রাজনৈতিক সম্পর্কে সাম্প্রতিক সময়ে কিছু জটিলতা তৈরি হয়েছে, যার ফলে ভারতীয় ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে। আগে সহজেই ভিসা পাওয়া গেলেও এখন নিয়ম কঠোর হয়েছে। তাই স্বাভাবিকভাবেই অনেক বাংলাদেশি এবার ভারতমুখী হতে পারেননি।
২. কালো টাকার প্রবাহ কমে যাওয়া: বাংলাদেশের আর্থিক খাতে গত কয়েক বছরে ব্যাপক পরিবর্তন এসেছে। মানি লন্ডারিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ, ব্যাংকিং খাতের নজরদারি এবং কালো টাকার ওপর সরকারের কঠোর অবস্থান— এসব কারণে অনেকের অবৈধ টাকা বিদেশে খরচ করার সুযোগ কমে গেছে। ফলে অবৈধ উপায়ে ভারত ভ্রমণ করে কেনাকাটার প্রবণতা কমেছে।
৩. দেশীয় শিল্পের বিকাশ: বাংলাদেশের ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি এখন আর আগের মতো নয়। আড়ং, দেশী দশ, রিচম্যান, বিশ্বরঙ, অনামিকা, ওয়ার্দা, ইত্যাদি দেশীয় ব্র্যান্ডের আধিপত্য বাড়ছে। দেশীয় বস্ত্র ও পোশাকশিল্প উন্নত হয়েছে, যার ফলে ক্রেতারা স্থানীয় বাজারেই মানসম্মত পণ্য পাচ্ছেন।
৪. বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় ও ডলারের চড়া দাম: বাংলাদেশের ডলার সংকট বেশ কিছুদিন ধরেই আলোচিত বিষয়। আগের মতো অবাধে বিদেশে টাকা খরচ করার সুযোগ নেই। একদিকে ডলারের দাম বেড়েছে, অন্যদিকে ভারতের বাজারে বাংলাদেশি ক্রেতাদের উপর নির্ভরশীল ব্যবসাগুলো ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছে। এ বছর তিন হাজার কোটি টাকার বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় হয়েছে, যা বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য বড় স্বস্তির খবর।
বাংলাদেশি বাজারে ইতিবাচক পরিবর্তন কেন?
১. দেশীয় কাপড়ের প্রতি আস্থা বাড়ছে: আগে অনেকে মনে করতেন, ভারতীয় কাপড় মানেই বেশি ভালো। কিন্তু এখন ক্রেতারা বুঝতে শুরু করেছেন, বাংলাদেশেই ভালো মানের পোশাক পাওয়া যায়। ফলে দেশীয় পণ্যের চাহিদা বেড়েছে।
২. দেশীয় বাজার চাঙ্গা হচ্ছে: গুলিস্তান, নিউ মার্কেট, বসুন্ধরা সিটি, যমুনা ফিউচার পার্ক— সব জায়গায় ক্রেতাদের উপচে পড়া ভিড়। কাপড়ের দোকান, শাড়ির দোকান, কসমেটিকসের দোকান— সব জায়গায় বিক্রি বেড়েছে।
৩. বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা লাভবান হচ্ছেন: ভারতীয় পণ্যের প্রতি নির্ভরতা কমে যাওয়ায় বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা বড় বাজার পেয়েছেন। এই টাকা দেশেই থাকছে, যা অর্থনীতির জন্য ইতিবাচক।
ভারতের ক্ষতি, বাংলাদেশের লাভ: এবারের ঈদে বাংলাদেশি ক্রেতারা ভারতে কেনাকাটা করতে না যাওয়ায় ভারতের বিশেষ করে কলকাতা, দিল্লি, মুম্বাই এবং আগরতলার ব্যবসায়ীরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হয়েছেন। ভারতীয় গণমাধ্যমের তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশি ক্রেতাদের অনুপস্থিতির কারণে পশ্চিমবঙ্গসহ ভারতের বিভিন্ন শহরের বস্ত্র, কসমেটিকস, ইলেকট্রনিক্স এবং গহনার ব্যবসায় মারাত্মক মন্দা দেখা দিয়েছে। ব্যবসায়ীরা হতাশা প্রকাশ করে বলছেন, ঈদকেন্দ্রিক যে বিক্রির আশা করেছিলেন, তা ব্যাপকভাবে ব্যাহত হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের মতে, গত কয়েক বছরে বাংলাদেশি ক্রেতারা ভারতে কেনাকাটায় যে পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতেন, এবারের ঈদে তা উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। এর ফলে ভারতের অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে, বিশেষত সীমান্তবর্তী বাজারগুলোতে। শুধু কলকাতার নিউ মার্কেট, বড়বাজার, হাতিবাগান, এবং গড়িয়াহাট এলাকাতেই কোটি কোটি টাকার ব্যবসা হ্রাস পেয়েছে। দিল্লির চাঁদনি চক, সারোজিনি নগর, এবং লাজপত নগরের ব্যবসায়ীরাও বাংলাদেশি ক্রেতার অভাবে বিপাকে পড়েছেন।
অন্যদিকে, বাংলাদেশে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় হয়েছে প্রায় ৪৮ কোটি ডলার (প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা), যা দেশের অর্থনীতিতে অত্যন্ত ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের মতে, স্থানীয় বাজারেই এখন ক্রেতারা কেনাকাটা করছে, যার ফলে দেশের অর্থনীতি চাঙা হচ্ছে। পোশাক, গহনা, ইলেকট্রনিক্স, প্রসাধনী ও ফার্নিচারের বিক্রি বৃদ্ধি পেয়েছে। স্থানীয় ব্যবসায়ীদের লাভের হার বেড়েছে, ফলে কর্মসংস্থানও বৃদ্ধি পেয়েছে।
অর্থনীতিবিদরা মনে করছেন, বাংলাদেশি ক্রেতারা দেশীয় পণ্য ব্যবহারে আগ্রহী হলে দেশের শিল্পখাত আরও বিকশিত হবে এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত হবে। তাই এই পরিবর্তনকে ইতিবাচক হিসেবেই দেখা উচিত।
এই ঈদ আমাদের কী শেখালো?
দেশপ্রেম, অর্থনীতি ও আত্মনির্ভরতার পাঠ।এবারের ঈদ আমাদের কেবল উৎসবের আনন্দই দেয়নি, বরং গুরুত্বপূর্ণ কিছু শিক্ষা দিয়েছে, যা আমাদের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত মূল্যবান। এটি আমাদের দেখিয়েছে, দেশীয় পণ্যের প্রতি আস্থা রাখা কেন জরুরি, কীভাবে বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয় দেশের অর্থনীতিকে চাঙ্গা করে এবং কেন অপ্রয়োজনীয় বিদেশমুখিতা কমিয়ে দেশীয় শিল্পকে সমৃদ্ধ করা উচিত।
১. দেশীয় পণ্যে আস্থা রাখা উচিত: অনেকেরই ধারণা ছিল, ভালো পোশাক, গহনা, প্রসাধনী কিংবা ইলেকট্রনিক পণ্য মানেই বিদেশি ব্র্যান্ড। কিন্তু এই ঈদ আমাদের শিখিয়েছে, দেশীয় বাজারেও বিশ্বমানের পণ্য পাওয়া যায়, এবং এগুলো ব্যবহারে কোনো কমতি নেই। দেশীয় পোশাকশিল্প যেমন বছরজুড়েই আন্তর্জাতিক বাজারে প্রসিদ্ধ, তেমনই আমাদের ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোও আধুনিকতার ছোঁয়া এনে দিচ্ছে। ফলে, আমরা যদি দেশীয় পণ্যের প্রতি আস্থা রাখি, তাহলে আমাদের অর্থ দেশের ভেতরেই থেকে যাবে, যা দেশের শিল্প ও কর্মসংস্থানের উন্নয়নে সহায়ক হবে।
২. বৈদেশিক মুদ্রা সাশ্রয় করলে অর্থনীতি চাঙ্গা হয়: বাংলাদেশি ক্রেতারা এবার ভারতে না গিয়ে দেশেই কেনাকাটা করায় প্রায় ৪৮ কোটি ডলার (প্রায় ৬ হাজার কোটি টাকা) দেশেই থেকে গেছে। এটা শুধু ব্যক্তি পর্যায়ের সঞ্চয় নয়, বরং দেশের সামষ্টিক অর্থনীতির জন্য বিশাল অর্জন। বিদেশে অপ্রয়োজনীয় খরচ কমিয়ে সেই টাকা যদি দেশের ভেতরেই খরচ করা হয়, তাহলে দেশীয় ব্যবসা-বাণিজ্য বাড়বে, বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি পাবে, যা অর্থনীতিকে শক্তিশালী করবে।
৩. অপ্রয়োজনীয় বিদেশমুখিতা কমিয়ে দেশীয় শিল্পকে সমৃদ্ধ করতে হবে: বিদেশি পণ্যের প্রতি অতিরিক্ত নির্ভরশীলতা আমাদের অর্থনীতির জন্য ক্ষতিকর। এবার ঈদে দেখা গেল, ভিসা না থাকলেও ঈদ হয়, বিদেশি জামা না পরলেও আনন্দ কমে না, আর নিজের দেশের বাজারেই সব পাওয়া যায়! এটি একটি বড় শিক্ষা। যদি আমরা নিজেদের শিল্প, উৎপাদন ও বাজার ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করি, তাহলে আমাদের দেশের পণ্য আন্তর্জাতিক মানে পৌঁছে যাবে এবং আমদানি নির্ভরতা কমে যাবে।
এই ঈদের সবচেয়ে বড় বার্তা হলো— দেশকে ভালোবাসতে হবে, নিজের অর্থনীতিকে শক্তিশালী করতে হবে, এবং দেশের প্রতি দায়বদ্ধতা রাখতে হবে। আমাদের কেনাকাটা, বিনিয়োগ এবং চাহিদাগুলো যদি দেশের ভেতরেই পরিচালিত হয়, তাহলে বাংলাদেশ নিজের পায়ে আরও শক্তভাবে দাঁড়াবে। দেশপ্রেমের অন্যতম প্রকাশ হলো নিজের দেশের বাজারকে সমর্থন করা। এই শিক্ষাকে যদি আমরা ভবিষ্যতে ধরে রাখতে পারি, তাহলে বাংলাদেশ শুধু অর্থনৈতিকভাবে নয়, মানসিকভাবে আরও আত্মনির্ভরশীল হবে।
লেখক: সাংবাদিক, মহাসচিব -কলামিস্টি ফোরাম অফ বাংলাদেশ।
পাঠকের মতামত:
- কাপ্তাইয়ে রমজানের শিক্ষা ও গুরুত্ব শীর্ষক সেমিনার ও ইফতার মাহফিল
- ‘সংস্কারের নামে কালক্ষেপণ এ দেশের মানুষ মেনে নেবে না’
- কুষ্টিয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই পক্ষের নেতাকর্মীদের মধ্যে সংঘর্ষ, আহত ৮
- সালথায দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, বাড়িঘর ভাংচুরের অভিযোগ
- টাঙ্গাইলে কোটি টাকা প্রতারণার অভিযোগে ভুক্তভোগীদের মানববন্ধন
- ‘স্বাধীনতা দিবসে কুচকাওয়াজ না হওয়ার খবর সত্য নয়’
- এপ্রিলে আসছে নতুন আরেকটি রাজনৈতিক দল
- স্বর্ণের দামে রেকর্ড, ভরিতে বাড়ল ২৬১৩ টাকা
- 'আমার জন্মদিনই কি, আর মৃত্যুদিনই কি’
- আশাশুনিতে হিন্দুদের জমি জবরদখল, বাসা ভাংচুর ও লুটপাটের প্রতিবাদে মানববন্ধন
- প্রবীণ সাংবাদিক স্বপন দত্ত আর নেই
- কাপাসিয়ায় ৫০ জন সহকারী শিক্ষকের যোগদান
- টাঙ্গাইল বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের ঠিকাদারদের আয়োজনে ইফতার মাহফিল
- ফরিদপুরে ধর্ষণ, নিপীড়ন ও সহিংসতার বিরুদ্ধে ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ
- মহম্মদপুরে দু'দিনব্যাপী ২৬তম বার্ষিক ভক্তসেবা ও মহোৎসব
- নারায়ণগঞ্জে বাস ডিপো সরানোকে কেন্দ্র করে বিএনপির দু'গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৭
- শম্ভূগঞ্জ জিকেপি কলেজে আলোচনা দোয়া ও ইফতার মাহফিল
- এবার ওয়ালটন ফ্রিজ কিনে মিলিয়নিয়ার হলেন ঢাকার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী মর্তুজা
- ঈশ্বরদীতে বইছে মৃদু তাপপ্রবাহ, তাপমাত্রা ৩৭.২ ডিগ্রী
- কর্মক্ষেত্রে নারীর প্রতি বৈষম্য কীভাবে দূর করা সম্ভব
- ১৫ বছর পর হত্যা মামলা থেকে খালাস পেলেন সাংবাদিকসহ ১০ জন
- সালথায় রেন্টি গাছ থেকে পড়ে যুবকের মৃত্যু
- সোনারগাঁয়ে মহাসড়কে গাড়ি থামিয়ে ডিবি পরিচয়ে ডাকাতি
- রমজান ও ঈদের সেরা মুহূর্ত শেয়ার করে জিতে নিন ভিভো ভি৫০ ফাইভজি
- চুরি ও হারানো ৮৪ মোবাইল উদ্ধার করে মালিককে বুঝিয়ে দিল পুলিশ
- ‘বরেণ্য নারীদের লেখায় বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ’ বই প্রকাশ
- বশেমুরবিপ্রবি শিক্ষকের চিকিৎসায় প্রয়োজন ৭৫ লাখ টাকা
- ঐতিহাসিক ফুকরা রণাঙ্গন, ৩১ অক্টোবর ১৯৭১
- দুই নারী কসাই, আলোচনা সর্বত্রই!
- লিভার রোগের ঝুঁকি এড়াতে প্রয়োজন সচেতনতা
- দিনাজপুরের বীরগঞ্জে মহাসড়কে আলু ফেলে কৃষকের অবরোধ বিক্ষোভ
- পলাশবাড়ীতে ছাত্রদলের সদস্য ফরম বিতরণ
- নাটোরে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ৭
- জাতীয় দুর্যোগ প্রশমন দিবস ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশের প্রস্তুতি
- টাঙ্গাইলে সদ্য কারামুক্ত সাবেক উপমন্ত্রী অ্যাড. আব্দুস সালাম পিন্টু সংবর্ধিত
- ‘স্বৈরাচার শেখ হাসিনা দেশের শিক্ষাঙ্গনকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
- দিনাজপুরে অল্পের জন্য প্রাণে রক্ষা পেল কয়েক হাজার ট্রেন যাত্রী
- চেহারা নয়, ফিঙ্গারপ্রিন্ট দিয়ে পরিচয় যাচাই চান পর্দাশীল নারীরা
- মালয়েশিয়ার সঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণ বাণিজ্য চায় বাংলাদেশ
- মাদারীপুরে কষ্টি পাথরের বিষ্ণু মূর্তি উদ্ধার
- সাত কলেজের সমন্বয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম আহ্বান ইউজিসির
- ইয়াহিয়া খান রাওয়ালপিন্ডিতে ঈদের নামাজ আদায় করেন
- মুক্তিযুদ্ধের উৎকর্ষে একাত্তরের জুলাই এবং বন্ধু প্রতীম ভারত
- অদম্য মেধাবী এক কিশোরের গল্প, ভালো কলেজে ভর্তি নিয়েও সংশয়
- গাজীপুর আদালত চত্ত্বর থেকে দুই বিচারপ্রার্থীকে অপহরণ