আতঙ্কের নাম ‘রাসেল ভাইপার’ প্রয়োজন জনসচেতনতা
ডা. মুহাম্মাদ মাহতাব হোসাইন মাজেদ
সম্প্রতি দেশে বিষাক্ত ও হিংস্র চন্দ্রবোড়া বা রাসেল ভাইপার সাপের উপদ্রব বেড়েছে উদ্বেগজনক হারে। এ সাপের আক্রমণে আতঙ্কে দিন পার করছেন জনসাধারণ। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে প্রতি বছর অন্তত ৫ লাখ ৮০ হাজার মানুষ সাপের কামড়ের শিকার হন এবং এদের মধ্যে ছয় হাজার মানুষ মারা যান।
রাসেল ভাইপারের বাংলা নাম চন্দ্রবোড়া বা উলুবোড়া। বাংলাদেশে অল্প যে কয়েকটি সাপ অত্যন্ত বিষধর, তার মধ্যে এটি একটি। রাসেল ভাইপার সাপের বৈজ্ঞানিক নাম ডাবোয়ইয়া রাসেলি, যা ভাইপারিডি গোত্রের একটি ভয়ঙ্কর বিষাক্ত সাপ। বিশেষ করে ভারতীয় উপমহাদেশে এ সাপ বেশি দেখা যায় এবং এটি ভারতের সবচেয়ে বড় চারটি সাপের মধ্যে একটি। রাসেল ভাইপারের শরীরে ছোপ ছোপ চিহ্ন থাকে। আর অজগরের শরীরজুড়ে লম্বা রেখার মাঝে গোল গোল চিহ্ন থাকে।
১৭৯৬ সালে স্কটিশ সার্জন ও ন্যাচারালিস্ট প্যাট্রিক রাসেল তার বই 'অ্যান অ্যাকাউন্ট অব ইন্ডিয়ান সার্পেন্টস, কালেক্টেড অন দ্য কোস্ট অব করোমান্ডেল'-এ এই সাপের বিশদ বিবরণ দেন। পরবর্তীতে তারই নামে সাপটির নামকরণ করা হয় রাসেল ভাইপার।
অন্যান্য সাপ মানুষ দেখে দূরে সরে থাকলেও, রাসেল ভাইপার সাপ উল্টো অতর্কিতে এসে মানুষকে আক্রমণ করে। সাধারণত দিনের বেলা এ সাপ বেশি সক্রিয় আচরণ করে। রাসেল ভাইপার সাপ ঘন জঙ্গল এড়িয়ে চলে এবং ঘাসে ভর্তি খোলা মাঠ, ঝোপঝাড়ে আস্তানা গাঁড়ে।
বাংলাদেশে রাসেল ভাইপারের দংশনের হার খুব বেশি না হলেও বিবিসি সূত্রে জানা যায়, ভারতে প্রতি বছর অন্তত ৪৩% এবং শ্রীলঙ্কায় ৩০-৪০% সাপে কাটার ঘটনা রাসেল ভাইপারের কারণে হয়ে থাকে।
দেশে একটা সময় বিলুপ্ত বলা হলেও দেশজুড়ে এখন মাথাব্যাথার কারণ হয়ে উঠেছে এই রাসেল ভাইপার। বরেন্দ্র অঞ্চলের বাসিন্দা হলেও সাপটির রাজত্ব এখন দেশের অন্তত ২৫টি জেলায়। পৌছে গেছে চাঁদপুর, বরিশাল, পটুয়াখালী পর্যন্ত। সব চেয়ে বেশি আনাগোন মানিকগঞ্জ, ফরিদপুর, শরীয়তপুরসহ পদ্মা, মেঘনা ও যমুনার অববাহিকায়, যার ছোবলে চলতি বছর এরই মধ্যে মারা গেছেন অন্তত ১০ জন, যাদের অধিকাংশই কৃষক এবং জেলে। এমনকি ঢাকার পাশের জেলা মানিকগঞ্জে রাসেল ভাইপারের কামড়ে গত তিন মাসে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে।
রাসেল ভাইপার দেখতে অনেকটা অজগরের বাচ্চার মতো। ছোট ও সরু লেজের সরীসৃপটি দৈর্ঘ্যে তিন থেকে পাঁচ ফুট পর্যন্ত হয়ে থাকে। মাথা চ্যাপ্টা, ত্রিভুজাকার এবং ঘাড় থেকে আলাদা। শরীরজুড়ে অনেকটা চাঁদের মতো গাঢ় বাদামি গোল গোল দাগ। দৈহিক এই বৈশিষ্ট্যের কারণে শুকনো পাতা বা ধান ক্ষেতের মধ্যে খুব সহজেই নিজেকে লুকিয়ে রাখতে পারে রাসেল ভাইপার। এটি চন্দ্রবোড়া বা উলুবোড়া নামেও পরিচিত।
বিষধর সাপ হিসেবে পৃথিবীতে রাসেল ভাইপারের অবস্থান পঞ্চম। কিন্তু হিংস্রতা আর আক্রমণের দিক থেকে এর অবস্থান প্রথম। আক্রমণের ক্ষেত্রে এই সাপ এতটাই ক্ষিপ্র যে, ১ সেকেন্ডের ১৬ ভাগেরও ১ ভাগ সময়ে কামড়ের সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে পারে এটি। ক্ষেপে গেলে শব্দ করে প্রচণ্ড জোরে। ঠিক যেন প্রেসার কুকারের মতো।
রাসেল ভাইপারের বিষ হেমাটোটক্সিক, যার কারণে ছোবল দিলে আক্রান্ত স্থানে পঁচন ধরে। ছোবলের পাঁচ মিনিটের মধ্যে ফুলে যায় ক্ষতস্থান। এই সাপের কামড়ে শরীরের দংশিত অংশে বিষ ছড়িয়ে অঙ্গহানি, ক্রমাগত রক্তপাত, রক্ত জমাট বাঁধা, স্নায়ু বৈকল্য, চোখ ভারী হয়ে যাওয়া, পক্ষাঘাত, কিডনি ও ফুসফুসের সংক্রমণসহ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে।
তবে আশ্চর্যের বিষয় হলো, সাপের এই প্রজাতিটি বাংলাদেশ থেকে বহু বছর আগেই বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছিল বলে ধারণা করা হচ্ছিল। কিন্তু গত ১০-১২ বছর আগে থেকে আবারো এই সাপের কামড়ের ঘটনার প্রমাণ পাওয়া যাচ্ছে। এই প্রজাতির সাপ এই অঞ্চলে আবার কীভাবে ফিরে আসছে, তা নিয়ে বাংলাদেশে গবেষণা চলছে।
বেশির ভাগ সাপ ডিম পাড়লেও রাসেল ভাইপার বাচ্চা দেয়। গর্ভধারণ শেষে স্ত্রী রাসেল ভাইপার সাধারণত ২০ থেকে ৪০টি বাচ্চা দেয়। তবে ৮০টি পর্যন্ত বাচ্চা দেয়ার রেকর্ডও আছে। একদিকে উচ্চ প্রজনন ক্ষমতা, সেইসঙ্গে ইঁদুর, ব্যাঙসহ সাপের পর্যাপ্ত খাবারের উপস্থিতি থাকায় বাড়ছে রাসেল ভাইপার। অন্যদিকে এ সাপের শত্রু শিয়াল, বেজি, গুইসাপের সংখ্যা প্রকৃতিতে কমে যাওয়ায় এর বিস্তারে সহায়ক হচ্ছে।
চিকিৎসকের মতে, গোখরো সাপের দংশনের গড় ৮ ঘণ্টা পর, কেউটে সাপের দংশনের গড় ১৮ ঘণ্টা পর ও চন্দ্রবোড়া (রাসেল ভাইপার) সাপের দংশনের গড় ৭২ ঘণ্টা বা তিন দিন পর রোগীর মৃত্যু হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই সময়সীমার মধ্যে অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করা জরুরি। সাপের কামড় বা দংশনের পরে, দ্রুত অ্যান্টিভেনম ইনজেকশন দিলে, অ্যান্টিভেনমের অ্যান্টিবডিগুলি বিষকে নিষ্ক্রিয় করে। যার ফলে আক্রান্ত ব্যক্তির জীবন বা অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বেঁচে যায়।
সাপে কামড়ালে যা করবেন
* শান্ত থাকুন এবং অতিদ্রুত চিকিৎসার ব্যবস্থা করুন।
* শুধু রাসেল ভাইপার নয়, যে কোনো সাপের কামড়ের শিকার হলেই ওঝার কাছে যাওয়া যাবে না। ওঝার কাছে না গিয়ে যত দ্রুত সম্ভব নিকটস্থ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, জেলা সদর হাসপাতাল বা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শে নির্দিষ্ট অ্যান্টিভেনম প্রয়োগ করতে হবে। এক্ষেত্রে সম্ভব হলে যে সাপ দংশন করেছে, তা চিহ্নিত করার জন্য সেই সাপের ছবি তুলে স্থানীয় বন কর্মকর্তা ও চিকিৎসককে দেখাতে হবে।
* শরীরের যে স্থানে সাপ কামড়েছে সেটি যতটা সম্ভব কম নড়াচড়া করুন। ঘড়ি বা অলঙ্কার পড়ে থাকলে তা খুলে ফেলুন।
* কাপড়ের গিঁট ঢিলা করুন, তবে খুলবেন না।
সাপে কামড়ালে যা করবেন না
* কামড়ের স্থান থেকে চুষে বিষ বের করে আনার চেষ্টা করা।
* কামড়ের স্থান আরও কেটে বা সেখান থেকে রক্তক্ষরণ ঘটিয়ে বিষ বের করে আনার চেষ্টা করা।
* বরফ, তাপ বা কোনও ধরনের রাসায়নিক ক্ষতস্থানে প্রয়োগ করা।
* আক্রান্ত ব্যক্তিকে একা ফেলে যাওয়া।
* কামড়ের স্থানে শক্ত করে বাঁধা। এর ফলে বিষ ছড়ানো বন্ধ হবে না এবং আক্রান্ত ব্যক্তি পঙ্গুও হতে পারেন।
* বিষধর সাপ ধরা থেকেও বিরত থাকা উচিত। এমনকি মৃত সাপও সাবধানতার সাথে ধরা উচিৎ, কারণ সদ্যমৃত সাপের স্নায়ু মারা যাওয়ার কিছুক্ষণ পরও সতেজ থাকতে পারে এবং তখন তা দংশন করতে পারে।
রাসেল ভাইপার থেকে নিরাপদ থাকার জন্য নিচের পরামর্শগুলো অনুসরণ করতে পারেন:
* সচেতনতা বৃদ্ধি: রাসেল ভাইপারের জীবনচক্র এবং আবাসস্থল সম্পর্কে ভালোভাবে জানুন। কোথায় কিভাবে থাকতে পারে, সেটা জেনে নিলে বিপদ এড়ানো সম্ভব। যেহুতু কৃষি কাজের মাঠে এর উপস্থিতি লক্ষ্য করা যায় তাই কৃষক ভাইদের সচেতন করুন। তারা অনলাইন মুখি না তাই তাদের সচেতন করা আপনাদের দায়িত্ব।
* পোশাক পরা: যদি এমন এলাকায় যান যেখানে রাসেল ভাইপারের উপস্থিতির সম্ভাবনা আছে, তাহলে উচ্চ বুট জুতা এবং মোটা প্যান্ট পরিধান করুন।
* পরিষ্কার রাখা: বসতবাড়ির আশেপাশে ঝোপঝাড় পরিষ্কার রাখুন এবং আবর্জনা না ফেলে রাখুন। এভাবে সাপের লুকানোর জায়গা কমে আসে।
* আলো ব্যবহার করা: রাতের বেলা বাইরে গেলে টর্চ ব্যবহার করুন। রাসেল ভাইপার সাধারণত রাতে সক্রিয় থাকে, তাই রাতের বেলায় আলোর সাহায্যে পথ চলুন।
* স্থানীয় স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রের তথ্য জানা : স্থানীয় কোন স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রগুলোতে অ্যান্টি-ভেনম পাওয়া যায়, তা জানুন। বিপদের সময় দ্রুত চিকিৎসা নেওয়ার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ। তাদের যোগাযোগ নাম্বার সাথে রাখুন।
পরিশেষে বলতে চাই, রাসেল ভাইপার একটি মারাত্মক বিষধর সাপ, এবং এর কামড়ের ফলে জীবন হুমকির সম্মুখীন হতে পারে। সঠিক সচেতনতা, সতর্কতা, এবং প্রাথমিক চিকিৎসার জ্ঞান থাকলে এই সাপের বিপদ থেকে নিজেকে এবং অন্যদের রক্ষা করা সম্ভব। সাপকে কোনোভাবেই বিরক্ত না করে, দূর থেকে নিরাপদ দূরত্ব বজায় রাখাই উত্তম। সচেতন এবং সতর্ক থাকলেই রাসেল ভাইপারের মত ভয়ানক সাপের কামড়ের হাত থেকে মুক্ত থাকতে প্রয়োজন আমাদের জনসচেতনতা।
লেখক : কলাম লেখক ও গবেষক, প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারম্যান, জাতীয় রোগী কল্যাণ সোসাইটি।
পাঠকের মতামত:
- ‘দুর্গাপূজার নিরাপত্তায় মাদ্রাসা ছাত্রদের সম্পৃক্ত করা হবে’
- চারদিনের রিমান্ডে পুলিশের কাছে ছয় জনের নাম প্রকাশ করলেন বাদশা
- বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহতদের ভাতা দেওয়ার দাবি রোটারিয়ান নাজমুলের
- ভৈরবে ডেকোরেশন ব্যবসায়ীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
- মৌলভীবাজারে যোগদান করলেন নবাগত পুলিশ সুপার এম কে এইচ জাহাঙ্গীর হোসেন
- জাতীয় সঙ্গীত নয়, অর্থনীতি নিয়ে ভাবনার আহবান নতুনধারার
- কলেজের লাখ টাকার গাছ লুট মেহেন্দিগঞ্জে
- টায়ার কোম্পানির আগুনের আঁচ যশোরের আর এন রোডে
- শ্রীমঙ্গলে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত অভিযোগে শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদককে অব্যাহতি
- চাঁদপুরে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা দিশেহারা
- গৌরনদীতে লোকনাথ ব্রক্ষচারীর আবির্ভাব উপলক্ষে ৩ দিনব্যাপী ধর্মীয় উৎসব সমাপ্ত
- টাঙ্গাইলে শিক্ষক কর্মচারী জোটভুক্ত সংগঠনের প্রতিনিধি সম্মেলন
- গৌরনদীতে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে প্রশাসনের মতবিনিময় সভা
- বরিশালে বাস চাপায় কলেজ ছাত্র নিহত
- ভুয়া খতিয়ানে ১৩০ কোটি টাকার খাসজমি দখল, প্লট আকারে বিক্রির অভিযোগ
- ‘বিএনপি হিন্দু-মুসলমান বলে ভাগাভাগি করতে চায় না’
- সাবেক রেলমন্ত্রীর বাড়ীর কেয়ারটেকার শতকোটি টাকার মালিক
- ভৈরবে ভুল চিকিৎসায় নবজাতক মৃত্যুর ঘটনায় অনিয়ম পাওয়া গেছে
- রাজবাড়ীতে আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে জমি দখল করে মিল নির্মাণের অভিযোগ
- তিন পুরুষের দখলে থাকা খেয়াঘাট ছাড়ার জন্য হুমকি
- রাজবাড়ীর বেশিরভাগ ইউপি চেয়ারম্যান আত্মগোপনে
- শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন আছে, পুলিশের দাবিতে তোলপাড়
- গণঅভ্যুত্থানে নিহতদের তালিকার বিষয়ে যা জানালেন নাহিদ
- স্বাস্থের মহাপরিচালকের অপসারণসহ ড্যাবের ৭ দাবি
- বাগেরহাটে মাছের ঘের রক্ষার দাবিতে সংবাদ সম্মেলন
- নেইমারকে দলে রাখা নিয়ে নতুন ঝামেলায় আল-হিলাল
- শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে বিশৃংখলা সৃষ্টি করে শিক্ষকদের জোর করে পদত্যাগ করানো মেনে নেওয়া হবেনা
- মাদারীপুরে বেদখল হওয়া ৬২ খাস পুকুর উদ্ধার
- নড়াইলে ৫ দিনেও সন্ধান মেলেনি নিখোঁজ শিক্ষার্থীর
- ‘ড. ইউনূস বাংলাদেশকে এগিয়ে নেওয়ার সক্ষমতা রাখেন’
- রাজবাড়ী সরকারি আদর্শ মহিলা কলেজের শিক্ষককে অব্যাহতি
- নিবন্ধন ও প্রতীক পাওয়ায় ফরিদপুরে গণ অধিকার পরিষদের আনন্দ মিছিল
- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে পাঁচটি বিষয়ে নজর দিতে হবে
- ‘চাঁদাবাজির সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই’
- বাংলাদেশকে বিনামূল্যে ৩০ হাজার টন সার দেবে রাশিয়া
- মির্জা আব্বাসের বিরুদ্ধে মামলা প্রত্যাহার
- পাবনার মালিগাছায় বেতন চাওয়াকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষে ৫ ইউপি সদস্য আহত
- ঘাটাইলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
- চীন সফরে ‘উইমেন ইন টেক’-এর ৩ বিজয়ী
- ঢামেকে জরুরি বিভাগ চালু থাকলেও বন্ধ বহির্বিভাগ
- ব্যাংক থেকে তোলা যাবে সর্বোচ্চ পাঁচ লাখ টাকা
- ‘বিদ্যুৎ কোম্পানিগুলো পুনর্গঠন করতে চাই’
- আ.লীগ নেতা পান্নাকে শ্বাসরোধে হত্যা, শরীরে আঘাতের চিহ্ন
- কাজ না করেই প্রকল্পের টাকা তুলে নেন ইউপি চেয়ারম্যান মঞ্জুর আলী
- তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কেবল ইউরোপের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকবে না