পাবনা প্রতিনিধি : পাবনা জেলার চাটমোহর উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের নিম্ন বর্ণিত ব্যক্তিবর্গ দীর্ঘদিন যাবত মৎস্যজীবী হিসাবে মাছ চাষ ও বিল হাওর থেকে মৎস্য স্বীকার করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করেন। সরকারের পক্ষ থেকে মৎস্য অফিসে যোগাযোগ করলে মৎস্যজীবী হিসেবে নিবন্ধনের জন্য আবেদন করতে বলেন। আবেদন করলেও দীর্ঘদিন যাবত নানান জটিলতার কারণে এই মৎস্যজীবীরা তাদের জেলে নিবন্ধন ও পরিচয় পাননি। অবশেষে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য অফিসারের কার্যালয়, চাটমোহর থেকে ৭ জুলাই এ চিঠি দেয়। 

চিঠিতে নিম্নে বর্ণিত ১ থেকে ২৫ জনকে উপজেলা পর্যায় জেলে নিবন্ধন ও পরিচয় পত্র প্রদান কমিটির সুপারিশে মৎস্য অধিদপ্তর কর্তৃক নিবন্ধন মৎস্যজীবী হিসেবে স্বীকৃতি দেয়।

স্বীকৃতিপ্রাপ্ত মৎস্যজীবীরা হলেন- বিলচলন ইউনিয়নের নটাবাড়িয়া গ্রামের মৃত মহসিন খলিফার ছেলে কুদ্দুস খলিফা, সাজ্জাদ খলিফার ছেলে মর্তুজা খলিফা, রবিউল খলিফার ছেলে সেলিম খলিফা, মৃত মজার আলী খলিফার ছেলে লাভলু খলিফা, মানিক মোল্লার ছেলে রুহুল আমিন, ভাদু মুল্লার ছেলে রঞ্জু মোল্লা, মহাসিন খলিফার ছেলে শহিদুল, রবিউল হোসেন খলিফার ছেলে সিরাজুল খলিফা, সুখ স্নান সরকারের ছেলে ডাবলু সরকার, বিশা প্রামাণিকের ছেলে জোনাব আলী প্রামানিক, মৃত আয়েশ মোল্লার ছেলে নুরু মোল্লা, মৃত হাকিম প্রামাণিকের ছেলে কালু প্রামানিক, মমতাজ প্রামাণিকের ছেলে মহররম প্রামানিক, গোলজার হোসেন খলিফার ছেলে লিটন হোসেন খলিফা, আনসার আলী খলিফার ছেলে আকরাম খলিফা, নুরু মন্ডলের ছেলে আন্দাজ হোসেন, আশরাফ খলিফার ছেলে সালাম খলিফা, মহাসিন খলিফার ছেলে আব্দুল আলীম ও রবিউল খলিফা, আফতাব খলিফার ছেলে রমিজুল, রইস উদ্দিন এর ছেলে মতিউর, লুৎফর মোল্লার ছেলে সাইদুল মোল্লা, জামাল মন্ডলের ছেলে আলম মন্ডল, রাকিব উদ্দিনের ছেলে মিজানুর রহমান, কুদ্দুস খলিফার ছেলে নিজামুদ্দিন।

জেলে নিবন্ধন ও মৎস্যজীবী পরিচয় পত্র কার্ড দেওয়া সংবাদে এই মৎস্যজীবী পাড়ায় চলছে আনন্দের বন্যা। পরিচয়প্রাপ্তরা সরকার এবং মৎস্য অধিদপ্তরের সকল কর্মকর্তাদের পতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন ও ধন্যবাদ জানান।

(এনএন/এসপি/জুলাই ০৮, ২০২৪)