জলবায়ু পরিবর্তনে পরিবেশের উপর ক্ষতিকর প্রভাব
মোহাম্মদ ইলিয়াছ
বর্তমানে বিশ্বব্যাপী অন্যতম একটি আলোচিত বিষয় হচ্ছে জলবায়ু পরিবর্তন। প্রশ্ন হচ্ছে, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী কে? পরিবেশবিজ্ঞানীদের মতে, বর্তমানে বিশ্বে সবচেয়ে বেশি কার্বন নির্গমনের জন্য দায়ী চীন ও যুক্তরাষ্ট্র, যা মোট কার্বন নির্গমনের প্রায় ৫০ শতাংশ। এর পরেই রয়েছে রাশিয়া, ভারত, জার্মানি, ব্রাজিল ও অন্যান্য শিল্পোন্নত দেশ। জনসংখ্যার বিচারে সবচেয়ে বেশি কার্বন নির্গমন করছে অস্ট্রেলিয়া। সে তুলনায় বাংলাদেশে কার্বন নির্গমনের হার অত্যন্ত কম, শতকরা প্রায় শূন্য দশমিক ২ ভাগ মাত্র। এতে বোঝা যায়, উন্নত ও দ্রুত উন্নয়নশীল দেশগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য সবচেয়ে দায়ী। অথচ দেখা যাচ্ছে, জলবায়ুর এ পরিবর্তনে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত দেশের তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোর জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় উন্নত বিশ্বের এগিয়ে আসা একান্ত প্রয়োজন।
আবহাওয়ার অস্বাভাবিক আচরণ দেখছে বিশ্ব। মরুভূমির উত্তপ্ত বালুতে যেখানে এক ফোঁটা পানির জন্য হাহাকার করতে হতো, সেই মরুর বুকে বৃষ্টি আর সবুজের চিত্র ফুটে উঠেছে। অপরদিকে বছরের অধিকাংশ সময়ে ঠান্ডা থাকা ইউরোপে দেখা যাচ্ছে বিপরীত চিত্র। অত্যধিক তাপমাত্রায় যুক্তরাজ্যের রাস্তার সিগন্যাল বাতি গলে যাওয়ার ছবি ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। জলবায়ু পরিবর্তনসংক্রান্ত জাতিসংঘের আন্তসরকার প্যানেল (আইপিসিসি) তাদের সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলেছে, বৈশ্বিক তাপমাত্রা এখনই কমানো না গেলে খুব দ্রুতই বিশ্বকে মারাত্মক পরিণতি ভোগ করতে হবে। তবে বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের বড় ধরনের সমস্যায় পড়তে হচ্ছে বাংলাদেশকে। গত মাসে (এপ্রিলে) একটানা পনেরো বিশ দিনের মতো তীব্র তাপ দাহে জনজীবনে অতিষ্ঠ হয়ে ওঠে। এ সময়ে ৫৮ বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙে চুয়াডাঙ্গায় ৪২.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। জলবায়ু পরিবর্তনজনিত কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগও বাড়ছে আশঙ্কাজনকভাবে।
বাংলাদেশে গত দুই দশক ধরে জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব সুস্পষ্ট। ভৌগোলিক কারণে বাংলাদেশ সব সময়ই দুর্যোগপ্রবণ দেশ, এর পাশাপাশি বৈশ্বিক উষ্ণায়ন দুর্যোগের তীব্রতা বাড়িয়ে দিয়েছে। বিশেষ করে তীব্র তাপ দাহ, সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়, বন্যা, খরা, উপকূলীয় এলাকায় লবণাক্ততা, নদী ভাঙন কিংবা বজ্রপাতের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগগুলো আশঙ্কাজনকভাবে বেড়ে গেছে। যার প্রভাব পড়ছে আমাদের স্বাভাবিক জীবনে। বৈশ্বিক জলবায়ু সূচক-২০২১ এর প্রতিবেদনে বলা হয় গত ২০ বছরে বাংলাদেশে ১৮৫টি জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বড় দুর্যোগ আঘাত হেনেছে। এর মধ্যে বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস, পাহাড়ধসের মতো দুর্যোগ রয়েছে। এতে ১১ হাজার ৪৫০ জন মানুষের প্রাণহানি হয়েছে। আর অর্থনৈতিক ক্ষতি হয়েছে ৩৭২ কোটি ডলার।
পরিবেশবিজ্ঞানীরা অনেক আগে থেকেই বলে আসছেন, জলবায়ু পরিবর্তন ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পেলে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বাংলাদেশ। এখানে বন্যা, আকস্মিক বন্যা, ঝড়, সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, লবণাক্ততা ইত্যাদির মাত্রা বেড়ে যাবে। উত্তরাঞ্চলে খরা ও মরু প্রবণতা দেখা দেবে এবং দক্ষিণাঞ্চলে ঝড় ও সাইক্লোনের প্রকোপ বাড়বে। সমুদ্রপৃষ্ঠ স্ফীত হলে বাংলাদেশের নদী-মোহনা ও উপকূলীয় অঞ্চলের মানুষের ওপর নেমে আসবে বিপর্যয়। শত শত বর্গকিলোমিটার উপকূলীয় ও অন্যান্য নিম্নাঞ্চল অধিক মাত্রায় প্লাবিত হবে। বন্যার ব্যাপকতায় মানুষের জীবনধারণ, কৃষি, গবাদিপশু, দালানকোঠা ও ভৌত কাঠামো ব্যাপক হুমকির সম্মুখীন হবে। এর প্রমাণ বিগত বছরগুলোর ভয়াবহ বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাস ও খরা। এ বছর সিলেট অঞ্চলের ভয়াবহ বন্যাও এর আরেকটি প্রমাণ। উজানে ভারতের আসাম ও মেঘালয়ে প্রবল বৃষ্টিপাতের ফলে সিলেট, সুনামগঞ্জ এবং উত্তরাঞ্চলের কয়েকটি জেলাসহ বিভিন্ন এলাকা এবার আকস্মিকভাবে বন্যাকবলিত হয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে পানি সংকটের কারণে যেমন বিভিন্ন অঞ্চল মরুকরণের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে, তেমনি উজানের পানির ঢলে আকস্মিক বন্যা দেখা দিচ্ছে। জলবায়ুর পরিবর্তন নিঃসন্দেহে এ অবস্থাকে আরও খারাপের দিকে নিয়ে যাবে।
আইপিসিসির সর্বশেষ গবেষণা থেকে জানা যায়, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ২০৫০ সাল নাগাদ বর্তমান সময়ের তুলনায় বার্ষিক গড় তাপমাত্রা বাড়বে ১ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বর্ষাকালে গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির তুলনায় শীতকালে গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির হার হবে বেশি। শীতের তীব্রতা অনেকটাই কমে যাবে, কিন্তু গ্রীষ্মকালে গরমের মাত্রা ক্রমেই বাড়বে। এতে দেশে ছয়টি ঋতুর পরিবর্তে কেবল চারটি ঋতু আলাদাভাবে চিহ্নিত করা যাবে। বিশ্বব্যাংকের এক হিসাবে দেখা গেছে, ২০৫০ সাল নাগাদ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাবে বাংলাদেশের উপকূলীয় এলাকার ১ কোটি ৩৩ লাখ মানুষ বাসস্থান হারাবেন। ১ কোটি মানুষ এরই মধ্যে জলবায়ু উদ্বাস্তুতে পরিণত হয়েছেন। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি, নদীর পানির লবণাক্ততা বৃদ্ধি, নদীভাঙন এবং ঝড়-জলোচ্ছ্বাসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগ বেড়ে যাওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে। বাংলাদেশে বর্তমানে প্রতিবছর ৪ লাখ মানুষ স্থায়ীভাবে গ্রাম ছেড়ে শহরে চলে আসছেন। এদের মধ্যে শতকরা ৭০ ভাগই জলবায়ু উদ্বাস্তু।
বাংলাদেশের জলবায়ু পরিবর্তনজনিত অভিবাসন’ (ক্লাইমেট চেঞ্জ রিলেটেড মাইগ্রেশন ইন বাংলাদেশ) শীর্ষক এক গবেষণা প্রতিবেদন সূত্র অনুযায়ী, ২০১১ থেকে ২০৫০ সাল পর্যন্ত জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ৯৬ লাখ অভিবাসী তৈরি হবে। এতে আরো বলা হয়, উষ্ণতা বাড়লে ঘূর্ণিঝড় বাড়বে। ফলে বাসস্থান, জীবিকা ও খাদ্য নিরাপত্তার ওপর মারাত্মক প্রভাব পড়তে পারে। বৃষ্টিপাতের ধারা পরিবর্তন হয়ে খরা বেড়ে যাবে এবং উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের মানুষের খাদ্য নিরাপত্তা হুমকিতে পড়বে। দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে লবণাক্ত পানি বেড়ে গেলে ফসল উৎপাদনও ব্যাহত হবে। যার আলামত ইতোমধ্যে আমরা পেতে শুরু করছি।
জাতিসংঘের এক হিসাবমতে, যদি জলবায়ুর উষ্ণতা এ গতিতে বাড়তে থাকে, তাহলে সমুদ্র ও নদীর স্তর বৃদ্ধির ফলে কোটি মানুষ উদ্বাস্তু হয়ে অভ্যন্তরীণভাবে স্থানচ্যুত হবে। এর কুপ্রভাব পড়বে ভারত এবং বাংলাদেশে। উপরন্তু ভারত-বাংলাদেশের মতো অধিক ঝুঁকিপূর্ণ রাষ্ট্রগুলোর জন্য বিপদ আরো বেশি। উষ্ণতার এ হার যদি অব্যাহত থাকে, তবে মোট স্থলভাগের অনেক এলাকার ভূমি বিলীন হবে। ফলে তা সীমিত ভূমির ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের প্রত্যক্ষ প্রভাব ফেলবে। আরো প্রভাব, আরো ব্যাপক মরুময়তা, লবণাক্ততা বৃদ্ধিসহ রয়েছে আরো নানা আপৎ। জমির উর্বরতা হ্রাস পাবে। ফলে উৎপাদন কমে যাবে। অন্যদিকে রয়েছে অধিক জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান চাপ। সম্পদের সংকট আর জনসংখ্যার আধিক্য মিলে দেখা দেবে এক অপরিহার্য দুর্ভোগ।
গবেষকরা জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব হিসেবে দেখছেন। এসবের ফলে দেশে খাদ্য উৎপাদন কমছে, বাড়ছে নিত্যনতুন প্রাকৃতিক দুর্যোগ ও অসুখ-বিসুখ। সেই সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ঘরহারা মানুষের সংখ্যা। ফল হিসেবে শহরাঞ্চলে বস্তিবাসীর সংখ্যাও বাড়ছে।
মানবজাতি উন্নতির চরম শিখরে অবস্থান করলেও বৈশ্বিক উষ্ণায়নের জন্য ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ক্রমে এগিয়ে যাচ্ছে। এ অবস্থা মূলত মানুষেরই সৃষ্টি। বর্তমানে এটি ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। ভারসাম্য রক্ষা করে না চললে এ সমস্যাই যে বর্তমান সভ্যতার ধ্বংসের কারণ হবে, এতে কোনো সন্দেহ নেই।
এ অবস্থায় জলবায়ুর পরিবর্তন রোধে আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে, এগিয়ে আসতে হবে সবাইকে। বাঁচাতে হবে বিপন্ন এ পৃথিবীকে। আসুন, আমরা সবাই মিলে সুন্দর এ পৃথিবীটাকে রক্ষা করি এবং বাসযোগ্য করে তুলি।
লেখক : উপপরিচালক (অর্থ ও বাজেট), বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক ও কর্মচারী অবসর সুবিধা বোর্ড, শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
পাঠকের মতামত:
- যখনই ঘটনা তখনই তথ্য, ডিএমপিতে চালু হবে হটলাইন
- ব্যর্থতা মেনে নিয়ে পদত্যাগ করলেন ইসরায়েলের সেনাপ্রধান
- তুরস্কে আবাসিক হোটেলে আগুন, ৬৬ জনের প্রাণহানি
- যুক্তরাষ্ট্রের সব বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচি বন্ধ করলেন ট্রাম্প
- আরও ৯ স্টেশন দিয়ে আমদানি হবে ৩ দেশের আলু
- মধুমতী নদীর ভাঙনে তিন গ্রামের প্রবেশের রাস্তা বিলীন, জনদুর্ভোগ চরমে
- তিন উপজেলা সাংবাদিকদের সাথে মা মনি ডায়াগনষ্টিক সেন্টার পরিচালকদের মতবিনিময়
- কাজীর গরু কেতাবে আছে গোয়ালে নেই
- ‘নির্বাচিত সরকারই টেকসই সংস্কারের গ্যারান্টি’
- ‘ধর্ম এবং ধর্মের দর্শন উপলব্ধি করতে হলে কূপমণ্ডূকতা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে’
- সুন্দরবনে তিন বাঘের বিরল লড়াই দেখলেন দেশি বিদেশি পর্যটকরা
- বাগেরহাটে বিএনপির কমিটিতে আ.লীগ কর্মীদের অর্ন্তভূক্তির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
- বোয়ালমারীতে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে ২ গ্রুপের সংঘর্ষ, বাজার রক্ষায় মাইকিং
- সোনারগাঁয়ে তথ্য সংগ্রহ করতে গিয়ে বিএনপির হামলার শিকার সাংবাদিক আনিছুর
- কালুখালী উপজেলা আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
- শৈলকুপায় ফ্রী ব্লাড গ্রুপিং ক্যাম্পেইন
- নেতাকর্মীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে রাজবাড়ী যুবদলের বিক্ষোভ
- ঝিনাইদহ হাসপাতালের ‘ভঙ্গুর’ অবস্থা
- বেনজীরের সাভানা রিসোর্টে কর ফাঁকির তথ্য পেয়েছে এনবিআর
- পঞ্চগড়ে জেলা পর্যায়ে জাতীয় গোল্ডকাপ ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
- পুলিশের সব ইউনিটে থাকবে একই পোশাক
- গাজীপুরে এক বছরে ৭৯৪টি নারী নির্যাতনের ঘটনা ঘটেছে
- শীতবস্ত্র নিয়ে অসহায় মানুষের পাশে ছাত্রদল নেতা লিমন
- নিখোঁজের ৪ দিন পর পুকুরে মিলল মাদরাসা শিক্ষকের মরদেহ
- পঞ্চগড়ে তারুণ্যের উৎসবে ফ্রি চক্ষু ক্যাম্প
- সাভারে সংঘর্ষের পর দুটি বাস ও অ্যাম্বুলেন্সে আগুন, নিহত ৪
- গৌরনদী উপজেলা দলিল লেখক সমিতির নির্বাচন অনুষ্ঠিত
- গাজায় দুদিনে ইসরায়েলি হামলায় ১৫০ ফিলিস্তিনি নিহত
- ‘বিগত সরকার ভারতের স্বার্থরক্ষায় বেশি ব্যস্ত ছিল’
- ৪০৭ শতাংশ জমিতে অবৈধ স্থাপনা ৬৪৮
- ‘চাঁদাবাজি বন্ধ-নিত্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে উদ্যোগ কম’
- 'আমি নিশ্চিত, পিতা মুজিব যদি রাষ্ট্রপতির প্রটোকল মেনে বঙ্গভবনে থাকতেন, তাহলে বাঙালির এতো বড় মহাসর্বনাশ কেউ করতে পারত না'
- তোমার নৃশংস হত্যাকাণ্ডের পর প্রথম যে ব্যক্তিটি খুনি মোশতাককে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, তিনি মাওলানা হামিদ খান ভাসানী, যাকে তুমি পিতৃজ্ঞানে শ্রদ্ধা করতে
- নোয়াখালীতে ইউপি চেয়ারম্যান বাবলু আটক
- জামালপুরে বেসরকারি ক্লিনিকের রোগনির্ণয় পরীক্ষার মূল্য নির্ধারণ
- ময়মনসিংহ প্রেসক্লাব ফ্যাসিস্ট মুক্ত হয়েছে কিনা জানতে চায় আন্দোলনকারী সাংবাদিকরা
- সার্বক্ষণিক ইন্টারনেট প্রাপ্তির অধিকারের স্বীকৃতি দিলো বাংলাদেশ
- বাগেরহাটে লকপুর গ্রুপের বন্ধ ১৭টি শিল্প প্রতিষ্ঠান চালুর দাবিতে শ্রমিকদের বিক্ষোভ মানববন্ধন
- আসাদের শার্ট
- ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির অনুমোদন
- মাদক কারবারিকে ধরতে গিয়েছিল পুলিশ, মিলল আগ্নেয়াস্ত্র
- ফর্মে ফিরেও আক্ষেপ বাবরের
- বাঁচতে চায় ক্যান্সারে আক্রান্ত হাদী ইয়াকুব
- বদরুল হায়দার’র কবিতা
- নড়াইলে ভুয়া ডাক্তারকে ৩ মাসের কারাদন্ড